রংয়ের কবিতাগুচ্ছ

রং লেগেছে জলে স্থলে ফুলে ফলে। দোলপূর্ণিমা এসে গিয়েছে। কৃষ্ণ খুঁজে চলেছেন তাঁর রাধিকাকে, শিমুলে পলাশে। রংয়ের আখর লিখে দিলেন অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
যে পাতার রং হলুদ

বই। যতই ই-বুক, কিন্ডল, অডিও বুক আসুক না কেন, হাতে ধরে বই পড়ার রোম্যান্সকে টেক্কা দিতে সব্বাই ফেল। আর সে বই যদি হয় পুরনো, হলুদ পাতা, পাতলা হয়ে যাওয়া সেলাইয়ের? লিখলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
রং খেলুন নির্ভয়ে!

রঙ খেলতে যাবার আগে সারা মুখে-গায়ে ভালো করে তেল মেখে নিন। চামড়া তৈলাক্ত থাকলে রঙ গাঢ় হয়ে বসবেনা। তুলতে সুবিধে হবে। চুলেও এই ভাবে তেল লাগাতে পারেন। চুল তেলতেলে থাকলে কোনও রঙ চুলের গোড়া অবধি পৌঁছতে পারবে না। রং খেলার পর চুল ধুতেও সুবিধে হবে। যাঁদের মুখে অ্যাকনে বা ব্রণ আছে, তাঁরাও নির্ভয়ে রঙ খেলুন। তবে অবশ্যই খেলার আগে বেশি করে সানস্ক্রিন লোশন লাগিয়ে নিন মুখে আর গায়ের খোলা অংশে। রঙ আর কোনও ভাবেই ক্ষতি করতে পারবে না।
যদি বলো রঙিন

গাঢ় কমলা যেন আমায় মনে করিয়ে দিতে পারে প্রবল গরমেও মনে বসন্ত জাগানো যায়। টকটকে লাল রং যেন প্রবল শীতে, সুইৎজারল্যেন্ডের বরফের ওপর শ্রীদেবীর ঠোঁট হয়ে উঠতে পারে। তবেই রঙের মাহাত্ম্য আর মাস্তানি।