ফ্লার্ট করতে গিয়ে মৃণাল সেনের নজরে, নকশাল তকমা মুছে দিল রুপোলি পর্দা

প্রথম ছবি ‘মৃগয়া’-তেই মিঠুন জিতে নেন সেরা অভিনেতার জাতীয় পুরস্কার। শুধু তাই নয়, পশ্চিমবঙ্গ সরকার সে বছর মিঠুনকে সেরা অভিনেতার পুরস্কার দেয় রবীন্দ্র সদনে। সেই অনুষ্ঠানে সেরা শিশু অভিনেতার পুরস্কার পান অরিন্দম গাঙ্গুলি ‘হংসরাজ’ ছবির জন্য। দেশ ও রাজ্য দুয়েতেই পুরস্কৃত হন মিঠুন। রাষ্ট্রীয় সম্মান পেলেও স্ট্রাগল কিন্তু কমলো না।
মৃণাল সেন – সময়ের সাক্ষর (প্রবন্ধ)

‘ভুবন সোম’ কোনও বিষণ্ণ চরিত্ররেখা নয়। বরং এক পদস্থ বিদূষক। সত্যজিৎ রায় ছবিটার প্রতি অবিচার করেছেন বলেই আমার ধারণা। কোনও পল্লীবালিকার প্রভাবে কোনও মন্দ আমলার সুপথে প্রত্যাবর্তনের গল্পই নয় ‘ভুবন সোম’।
লিখলেন সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়…
প্লেব্যাক থেকে অভিনয়: বহুমুখী অনুভার দীপ্তি

অনুভা গুপ্তার অভিনয়ের প্রধান সম্পদ ছিল তাঁর চোখদুটি। অভিনয়ের ক্ষেত্রে চোখের ভূমিকা যে কত বড়, তা আমরা জানি। অনুভার ক্ষেত্রে তার অন্যতম সেরা দৃষ্টান্ত বোধহয় দেখা যায়। শুধুমাত্র তাকানোর ধরনে তফাৎ ঘটিয়েই তিনি অভিনীত চরিত্রটিকে দর্শকমনে গেঁথে দিতে পারতেন। নায়িকা হিসেবে বাংলা সিনেমায় যে কজন শিল্পী নিজেদের শক্তিশালী অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, অনুভা গুপ্তা অবশ্যই তার প্রথম সারির একজন।
অভিনেত্রী অনুভা গুপ্তের নানামুখী প্রতিভার গল্প, লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়…
কৃষ্ণনাগরিক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

আমাদের প্রজন্ম যখন থেকে সৌমিত্রদার সঙ্গে কাজ করতে শুরু করে, তিনি তখন সত্তর ছুঁয়েছেন। তাঁর পরিচালকেরাও আর তেমন কেউ বেঁচে নেই। উত্তমকুমার গত হয়েছেন। সহযোগী বন্ধুবান্ধব ও অভিনেতা যাঁরা ছিলেন তাঁরাও এক এক করে চলে যাচ্ছেন। এমন এক অবস্থায় আমি লক্ষ করেছি সৌমিত্রদার মধ্যে এক ধরনের একাকীত্ব বাসা বাঁধতে শুরু করেছে। যা ক্রমশ বেড়েছিল সময়ের সঙ্গে। টেলিভিশন আসার পর বাংলা সিনেমারও এমন এক চারিত্রিক বদল ঘটে গিয়েছিল যে তাঁর পক্ষে সেই বদলে যাওয়া চলচ্চিত্রের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না।
… অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের চরিত্রের নানা দিক নিয়ে লিখলেন শৈবাল মিত্র
ঋতুপর্ণ নিজে হাতে আমার মেকআপ করে দিয়েছিল

আমি ব্যোমকেশ বক্সীকে নিয়ে একটা ছবি করছি সত্যান্বেষী নামে। ওই ছবিতে একটা ছোট চরিত্রে তোমায় অভিনয় করতে হবে। তুমি কি আগে কখনও ছবিতে অভিনয় করেছ?
বাংলা চলচ্চিত্রের উদ্ভাসিত আলোক ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়

তাঁর প্রায় ৩০০ ছবির অভিনয়ে পুনরাবৃত্তির দোষ থাকলেও অতিরিক্ত অভিনয়ের অপরাধ তাঁকে সচরাচর দেওয়া যাবে না। তাঁর অপরিহার্যতা তার অভিনয় সুষমার অপার লাবণ্যের আখরে।
‘মুক্তি’ ছবির হাত ধরে রবিবাবুর গান পৌঁছল বাঙালির ঘরে ঘরে

রবীন্দ্রনাথের কথায় সুর বসালেন পঙ্কজ মল্লিক। কবি তাতে সম্মতিও দিলেন। সেই গান ব্যবহার করা হল প্রমথেশ বড়ুয়ার ‘মুক্তি’ ছবিতে।
উত্তমকুমারকে নিয়ে বাংলায় ‘আনন্দ’ করতে চেয়েছিলেন হৃষীকেশ মুখার্জী

উত্তমকুমার মহানায়ক। কিন্তু তাঁরও অনেক ছবির কাজ শুরু হব হব করেও শেষমেশ বাতিল হয়ে যায়। সেইসব না-হওয়া ছবির গল্প লিখলেন ফিল্ম গবেষক সোমনাথ রায়।