পাহাড়ের ভোর

আরণ্যক শহরে থাকলেও পাহাড়ের গ্রাম তার ভারই প্রিয়। তারই ছবি এঁকেছে সে। তারই কথা গল্পও করেছে।
দীপাবলি

দীপাবলিতে বাজি পোড়াতে গিয়ে ছ্যাঁকা লেগেছিল তুষ্টুর। সেই থেকে দীপাবলি তার না-পসন্দ। এ বারে কোভিডের জন্য বাজি পোড়ানো এমনিতেও বারণ। তুষ্টুও সকলকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
বালি আর জল

স্কুল তো সে-এএএইইই কবে থেকেই বন্ধ। ঘরবন্দি হয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট তোর্সা। তার বুঝি মনে মনে সমুদ্রের ধারে বেড়াতে যেতে, ভিজে বালি দিয়ে খেলতে খুব ইচ্ছে করছে। তাই সেই ছবিটা কাগজে এঁকে পাঠিয়ে দিয়েছে বাংলালাইভে।
রাজকুমারী অমৃতার গল্প

রাজকুমারী অমৃতা স্বপ্নে ধেখল একটা গোলাপ বাগান। সেই বাগানের সবকটা ফুলে একটা করে পরীর বাসা।
আমাদের আঁকার স্কুল

দিদু আমার আঁকার খাতা দেখতে খুব ভালোবাসত। প্রতি শনিবার আমি আঁকার ক্লাস থেকে ফিরে দিদুকে দেখাতাম সেদিনের আঁকা। আমার জলরং দিয়ে ছবি আঁকতে ভালো লাগে। গ্রামের ছবি, গাছপালার ছবি আঁকতে ভালো লাগে। কিন্তু ফিগার আমি ভালো আঁকতে পারি না। তাই আঁকতেও চাই না। স্যর বলেন ফাঁকিবাজ। দিদুও খুব ভালো ছবি আঁকত। আমাদের বাড়িতে দিদুর আঁকা ফ্রেম করে দেওয়ালে টাঙানো আছে। কিন্তু এখন আর পারত না। বলত আমার হাত কাঁপে।
আমাদের পাড়ার শিবমন্দির

আমাদের পাড়ায় একটা পুরনো শিবমন্দির আছে। কত পুরনো কেউ ঠিক করে বলতে পারে না। ভেতরে একটা শিবলিঙ্গ আছে। আমরা যখন এই পাড়ায় আসি, তখন মন্দিরটা খুব ভাঙ্গাচোরা ছিল। চূড়োয় গাছপালা গজিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তখনও রোজ দুবার পুরোহিত পুজো করে যেত। সকালে আর বিকেলে।
গাছের ছবি

আমি বিকেলে খেলতে যাই। পার্কে। একদিন পার্কে গিয়ে দেখলাম। মালি কাকু গাছ তুলছে।