শিশু বনাম রবীন্দ্রনাথ

সে রবীন্দ্রজয়ন্তী ভুলব না। মহারাজের উতোর আর দর্শকদের চাপান। মহারাজ বলছে—“এককানি ছোতো খেত আমি একেলা”। বলেই দর্শকদের সুযোগ দিতে চুপ করে যাচ্ছে। তাঁরা সমস্বরে ক্যাচ লুফে নিয়ে—“চারিদিকে বাঁকা জল করিছে খেলা।” হঠাৎ মহারাজ আপন মনে—“বাকা জল, আঁকা জল কইছে খেলা…। গান গেয়ে গান গেয়ে কইছে খেলা…।” বড় করতালি সহযোগে মহারাজ মঞ্চ থেকে নেমে এলেন। বাবা সগর্বে বললেন—“বলেছিলাম না, সবটা বলতে পারবে না?”
প্রবাসে রবীন্দ্রজয়ন্তী পালন উপলক্ষ্যে কিছু মজার ঘটনা, স্মৃতিচারণ করলেন আলোলিকা মুখোপাধ্যায়…
ছোটদের গল্প: আবার সতেরো বছর পরে

এই অবস্থায় সিকাডাদের বলে নিম্ফ। গায়ে কোনও ডানা নেই, তাই উড়তে পারে না। এদের সবারই বয়স সতেরো। এদের জন্ম হয়েছিল ওদের মা ডিম পাড়ার ছয় থেকে দশ সপ্তাহ বাদে। ডিম ফুটে এরা বেরোনোর পরেই এরা চলে গেছিল মাটির অনেক নীচে। সেখানে বিভিন্ন বড় বড় গাছেদের শেকড়ে বাসা বেঁধেছিল দলে দলে। সেখানে কোনও বিপদ নেই…
কিশলয় বিভাগের খুদে পাঠকদের জন্য নতুন গল্প, লিখলেন প্রান্তিক বিশ্বাস…
ছোটদের গল্প: সাপের রাজা

কেউ আর শাঁখামুটিটাকে মারতে এগোল না। ব্যাটা ধীরে সুস্থে জলঢোঁড়াটাকে গিলল। শেষদিকে আর নড়তে-চড়তেই পারছিল না। শিশুতোষ গল্প দিলীপকুমার ঘোষের কলমে।
টুরুন আর তার দাদুরা

মহেশবাবু টুরুনকে জিজ্ঞাসা করলেন “কি দাদুভাই কিছু দেখেছ নাকি? আমি তো দেখার আশায় বসে বসে ঘুমিয়েই পড়লাম।” টুরুন বললো “হ্যাঁ দাদু, দেখলাম তো!
গল্প: নেংটি

অভির একটাও বন্ধু নেই। খেলার সঙ্গী নেই। কেবল মা আর বাবা। একদিন রাতে ঘুম আসছিল না। অভি শুনল ঘরের মধ্যে খুটখাট, টুপটাপ। নতুন বন্ধু? পড়ুন দিলীপকুমার ঘোষের শিশুতোষ কাহিনি।
পডকাস্ট: পিকপিক (ছোটদের গল্প) | সৌরভ হাওলাদার

পাশের ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে একটা পায়রা ঘাড় গুঁজে বসে আছে। ছাই ছাই রঙ, গলার কাছে সবুজ আভা। সৌরভ হাওলাদারের কণ্ঠে এই ফিচারটির পডকাস্ট শুনতে হলে ক্লিক করুন
বাঁদরছানা আর তার বন্ধুরা

ছোট্ট মাইলার কলার বীজ থেকে কলাগাছ করতে চায়। কিন্তু জানে না কী করে হবে উপায়। বুড়ো প্যাঁচা পথ বাতলে দিতে পারে। কিন্তু সেথায় যাবে কী করে? গল্প শোনাচ্ছে ছোট্ট ঐশিক।
গল্প: অক্ষর বদলে গেলে

জ্যোতিশঙ্কর ভট্টাচার্যকে মেট্রোর কামরায় একটি কিশোরী মেয়ে লেখক যতিশংকর বলে ভুল করে। সেই এক ভুলে পালটে যায় জ্যোতিশঙ্করের জীবনের গতিপথ। কিশোর গল্প ঋতা বসুর কলমে।