ছড়া: ভিজবি নাকি চল

ফুল দোলদোল ফুল দোলদোল / দুলছে হাওয়ায় ফুল। / মন উতরোল প্রাণ উতরোল / গাইছে রে বুলবুল।… শরতশেষে হেমন্তের আগমনে ফুলের বনে দোলা, হাওয়ায় হিমের পরশ। খুশিয়াল ছড়া লিখলেন শ্যামলশুভা ভঞ্জ পণ্ডিত।
ছড়া: সাঁকো

ছোট্ট বন্ধুদের জন্য ছুটির সকালে মালিপাখির ছড়া। সঙ্গে পারমিতা দাশগুপ্তের তুলিতে ফুটফুটে এক রাখাল ছেলে।
ছড়া: নালক

বইতে বইতে দুপুররাতে / পুকুর থেকে পালক / কুড়োচ্ছে কে কী নাম যেন… /
সেই ছেলেটা, নালক?
পাড়ায় বেপাড়ায় এমন কত আনমনা ছোট্ট নালক ঘুরে বেড়াচ্ছে এতোল বেতোল ভাবনার জাল মাথায় নিয়ে। পদ্য লিখলেন সুমন ঘোষ।
এক যে ছিল রাজা

এক যে ছিল রাজা/তার ছিল খুব মজা/বিশাল বড় রাজবাড়ি/ঘোড়ায় টানা রথগাড়ি
একটা ছোট্ট প্রশ্ন

ছবি এঁকেছে ছোট্ট নীরাজনা। হাবে ভাবে অবশ্য সে ছোট নয় একটুও। বয়সেই যা…। তাই শুধু ছবি না এঁকে, সঙ্গে ছড়াও লিখে দিয়েছে বাংলালাইভকে।
পুটাইবাবু বীর (ছড়া)

মাথায় নিয়ে গাছলা মুকুট! হলদে ফ্রেমে লাল ফুটফুট মানিয়েছে জোরদার! বীরের সাজে পুটাইবাবু খোলা তলোয়ার! লাল গামবুট পায়ের ‘পরে মুকুট থেকে পান্না ঝরে কী বা বলি আর! বীরের সাজে পুটাইবাবু ছড়ানো হাত তার!!
হাওয়ার হদিশ

উত্তরে বয় যে হাওয়া,
অনায়াসে যায় তা খাওয়া –
হাত গুনে বলছে যতো গণৎকার;
সরলে একটু পূবে –
স্বাদ তার যায় যে উবে,
অথচ গন্ধটা রয় চমৎকার।
নিশিরাতে হাসাহাসি

নিশিরাতে হাসাহাসি / খ্যাঁকখ্যাঁক, খুকখুক, / মিশি দাঁতে পাশাপাশি / মাসি-পিসি ধুকপুক।