বিলাসপুরের কমলদাদা

ক্লাস ফাইভের অনুষ্কা বেড়াতে গিয়েছিল বিলাসপুর। সেখান থেকে ফিরে এসে সেখানকার কমলদাদার ছবি আর গল্প শোনাল বাংলালাইভকে।
সেপ্টোপাস

ছোট্ট শাক্য বাড়ি বসে খুব গপ্পো শুনছে আর বই পড়ছে। আর তার কচি মনটি কল্পনার ডানায় ভর করে পাখা মেলছে আকাশে। হাতে রয়েছে রং পেনসিল। আর সাদা কাগজ! ব্যাস… খাতার পাতায় গপ্পের ছায়াটি দুলছে!
আমার মাটির বাড়ি

ছোট্ট তানিশা বাড়িতে বন্দি। তাই নদী আর পাহাড়ের ছবি এঁকেছে সে।
আমাদের আঁকার স্কুল

দিদু আমার আঁকার খাতা দেখতে খুব ভালোবাসত। প্রতি শনিবার আমি আঁকার ক্লাস থেকে ফিরে দিদুকে দেখাতাম সেদিনের আঁকা। আমার জলরং দিয়ে ছবি আঁকতে ভালো লাগে। গ্রামের ছবি, গাছপালার ছবি আঁকতে ভালো লাগে। কিন্তু ফিগার আমি ভালো আঁকতে পারি না। তাই আঁকতেও চাই না। স্যর বলেন ফাঁকিবাজ। দিদুও খুব ভালো ছবি আঁকত। আমাদের বাড়িতে দিদুর আঁকা ফ্রেম করে দেওয়ালে টাঙানো আছে। কিন্তু এখন আর পারত না। বলত আমার হাত কাঁপে।
আমাদের পাড়ার শিবমন্দির

আমাদের পাড়ায় একটা পুরনো শিবমন্দির আছে। কত পুরনো কেউ ঠিক করে বলতে পারে না। ভেতরে একটা শিবলিঙ্গ আছে। আমরা যখন এই পাড়ায় আসি, তখন মন্দিরটা খুব ভাঙ্গাচোরা ছিল। চূড়োয় গাছপালা গজিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তখনও রোজ দুবার পুরোহিত পুজো করে যেত। সকালে আর বিকেলে।