জঙ্গলের প্রতিশোধ (গল্প)

অবশেষে সেই সময় এল। খবর পাওয়া গেছে, সন্ধ্যের সময় ড্রাগনকে দেখা গেছে। আশা করা যায়, আজ রাতে আবার আসবে। কুড়ি কুড়ি দুই দলে ভাগ হয়ে গেছে হাতিরা। একদিকে কুম্ভীরক অন্যদিকে স্বয়ং জীমূত। তারপর?
আমাদের আঁকার স্কুল

দিদু আমার আঁকার খাতা দেখতে খুব ভালোবাসত। প্রতি শনিবার আমি আঁকার ক্লাস থেকে ফিরে দিদুকে দেখাতাম সেদিনের আঁকা। আমার জলরং দিয়ে ছবি আঁকতে ভালো লাগে। গ্রামের ছবি, গাছপালার ছবি আঁকতে ভালো লাগে। কিন্তু ফিগার আমি ভালো আঁকতে পারি না। তাই আঁকতেও চাই না। স্যর বলেন ফাঁকিবাজ। দিদুও খুব ভালো ছবি আঁকত। আমাদের বাড়িতে দিদুর আঁকা ফ্রেম করে দেওয়ালে টাঙানো আছে। কিন্তু এখন আর পারত না। বলত আমার হাত কাঁপে।
হাওয়ার হদিশ

উত্তরে বয় যে হাওয়া,
অনায়াসে যায় তা খাওয়া –
হাত গুনে বলছে যতো গণৎকার;
সরলে একটু পূবে –
স্বাদ তার যায় যে উবে,
অথচ গন্ধটা রয় চমৎকার।
আমাদের পাড়ার শিবমন্দির

আমাদের পাড়ায় একটা পুরনো শিবমন্দির আছে। কত পুরনো কেউ ঠিক করে বলতে পারে না। ভেতরে একটা শিবলিঙ্গ আছে। আমরা যখন এই পাড়ায় আসি, তখন মন্দিরটা খুব ভাঙ্গাচোরা ছিল। চূড়োয় গাছপালা গজিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তখনও রোজ দুবার পুরোহিত পুজো করে যেত। সকালে আর বিকেলে।
নিশিরাতে হাসাহাসি

নিশিরাতে হাসাহাসি / খ্যাঁকখ্যাঁক, খুকখুক, / মিশি দাঁতে পাশাপাশি / মাসি-পিসি ধুকপুক।