ছড়া: নালক

বইতে বইতে দুপুররাতে / পুকুর থেকে পালক / কুড়োচ্ছে কে কী নাম যেন… /
সেই ছেলেটা, নালক?
পাড়ায় বেপাড়ায় এমন কত আনমনা ছোট্ট নালক ঘুরে বেড়াচ্ছে এতোল বেতোল ভাবনার জাল মাথায় নিয়ে। পদ্য লিখলেন সুমন ঘোষ।
বিলের দুরন্তপনা

বিলের দুরন্তপনার গল্প পড়ে মুগ্ধ দশ বছরের অনিমান! গেরুয়া পরা হাত গোটানো গম্ভীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ কিনা ছিলেন পাড়া-কাঁপানো দুষ্টু ছেলে? অবাক অনিমান সেই গল্পেই ছবি এঁকে ফেলল।
বিলাসপুরের কমলদাদা

ক্লাস ফাইভের অনুষ্কা বেড়াতে গিয়েছিল বিলাসপুর। সেখান থেকে ফিরে এসে সেখানকার কমলদাদার ছবি আর গল্প শোনাল বাংলালাইভকে।
আমার অন্য বাড়ি

বৈশাখ এখন বড় হয়ে গেছে। তার ছোটবেলায় সে একবার উড়োজাহাজে চড়ে মার্কিন মুলুকে বাস করতে গিয়েছিল মা-বাবার সঙ্গে। সে বাড়িটা, সে জায়গাটা তার ভারী মনে ধরেছিল। সে কথাই ছবিতে লেখায় ধরে রেখেছে বৈশাখ।
সেপ্টোপাস

ছোট্ট শাক্য বাড়ি বসে খুব গপ্পো শুনছে আর বই পড়ছে। আর তার কচি মনটি কল্পনার ডানায় ভর করে পাখা মেলছে আকাশে। হাতে রয়েছে রং পেনসিল। আর সাদা কাগজ! ব্যাস… খাতার পাতায় গপ্পের ছায়াটি দুলছে!
আমার মাটির বাড়ি

ছোট্ট তানিশা বাড়িতে বন্দি। তাই নদী আর পাহাড়ের ছবি এঁকেছে সে।
তারা, ঢেউ আর ছোট্ট রোহিনা

খোলস থেকে বেরল ছোট্ট প্রজাপতি রোহিনা। সূর্য তার দিকে তাকিয়ে একগাল হাসল। কিন্তু রোহিনার আনন্দ রইল কতক্ষণ? রোহিনা কি শেষমেশ আনন্দের খোঁজ পেল? ছোট্ট উৎসার গল্প বাংলালাইভের পাতায়।
সিংহ আর ইঁদুরের গল্প

পাঁচ বছরের যশোমিতা মায়ের কাছে গপ্পো শুনতে খুব ভালোবাসে। শুনে শুনে মনের মধ্যে কল্পনার সুতো দিয়ে জাল বুনে বুনে ছবি এঁকে ফেলে। সিংহ আর ইঁদুরের গপ্পে সে ইঁদুরকে একে ফেলেছে আর পাঠিয়ে দিয়েছে বাংলালাইভের দপ্তরে।