ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ৪

রিফিউজিদের ঘরে ঢুকতে দিবি না৷ ওরা সব ক-টা চোর৷ খুন করতেও পারে৷ ওরা হাফ মুসলমান৷ মুসলমানদের সঙ্গে ঘর করেছে একশো বছর৷ হ্যাজাপচা জায়গার বাঙাল, আমাদের ঘরে আসে কোন সাহসে? … উদ্বাস্তু কলোনির জীবন মধুময় পালের কলমে। আজ পর্ব ৪।
ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ৩

ক্যাম্পের মাল সাবাড় করছে চোট্টারা৷ দিনে ‘বন্দে মাতরম’ আর রাইত হইলেই ‘বস্তা পাচারম’৷ শুধু বস্তা কি, নতুন পায়খানার টিন খুইলা বেইচা দিছে ‘বন্দে মাতরম’রা৷ অন্য জগতের আখ্যান মধুময় পালের কলমে।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৯- স্বর্গ হইতে বিদায়

নানা রাজ্য থেকে এসেছি আমরা সবাই। এখান থেকে বার হয়ে কেউ এক গন্তব্যে যাবে না। তাই সকলেই জানে এখানে অমলিন আনন্দ ছাড়া কিছু নেই। শিমলার সিভিল সার্ভিস ট্রেনিংয়ের গল্প অনিতা অগ্নিহোত্রীর কলমে।
ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ২

বাড়ির ছোট মেয়ে কিরণবালার অতশত বোঝবার কথা নয়৷ বৈঠকখানা আর বারান্দা জুড়ে বাবা-দাদাদের রাজত্ব৷ কিরণের রাজত্ব উঠোন থেকে মায়ের কোল৷ কিন্তু সে সুখ সইল না। মধুময় পালের কলাম। আজ দ্বিতীয় পর্ব।
চা বাগিচার কড়চা: শেষ পর্ব- স্বপ্নের বাস্তব, বাস্তবের স্বপ্ন

আমি যতদিন চা-বাগানে কাটিয়েছি সেটা ছিল যেন একটা স্বপ্ন-সময়। আমার মনে হয় এ স্বপ্ন-সময়ের কথা শুধু আমার কথা নয়, আমাদের সে সময়ের সমস্ত বন্ধুদের মনের কথা। অপূর্ব দাশগুপ্তের কলামের আজ শেষ পর্ব।
ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ১

এ এক ফেলে আসা সময়ের আত্মকথা। পড়ে থাকা জায়গায় বসত করা ছিন্নমূল মানুষ শুধু নয়, তাদের সমস্যা, যন্ত্রণার কথা, যা হারিয়ে গেছে।। জীবনযাপনের ধরন থেকে বস্তিবাড়ি স্কুলবাড়ি রাজনীতি এবং পঞ্চাশ ষাট সত্তরের কলকাতা। যতটুকু মনে আছে বালকের জবানিতে তারই প্রতিফল। মধুময় পালের নতুন কলাম। আজ প্রথম পর্ব।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৮- ‘ইয়ারোজ’

আমাদের ছোট্ট অথচ সুন্দর ট্রেনিং অ্যাকাডেমি ‘ইয়ারোজ’ (Yarrows) নামের হেরিটেজ বাড়িতে। একদা সাহেবদের বিলাসবহুল বাসস্থানে শুরু হল এক নতুন শিক্ষাজীবন। লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ১০- পড়া, প্রেম আর খেলা

আমাদের স্কুলটি ছিল খড়ের ছাউনি দেওয়া বেশ লম্বা একটি দোচালা বাড়ি। কাঠের তৈরি অনেকগুলি জানালা এবং দুটি দরজা। মেঝে পাকা নয়, মাটির। চা-বাগানের পড়া, খেলা আর প্রেমের আখ্যান অপূর্ব দাশগুপ্তের কলমে। আজ পর্ব ১০।