ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ১১

মনে আছে বেবিআন্টির চেহারা৷ বেঁটে, সাড়েচার ফুটের বেশি নয়৷ ছোট ও মোটা গলা৷ মধ্যপ্রদেশ বেজায় স্ফীত৷ স্কার্টের নীচে গোদা পা৷ রং বেশ কালো৷ ক্য়াম্পজীবনের নানা চরিত্রের কথা লিখছেন মধুময় পাল। পর্ব ১১।
ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ১১

মনে আছে বেবিআন্টির চেহারা৷ বেঁটে, সাড়েচার ফুটের বেশি নয়৷ ছোট ও মোটা গলা৷ মধ্যপ্রদেশ বেজায় স্ফীত৷ স্কার্টের নীচে গোদা পা৷ রং বেশ কালো৷ ক্য়াম্পজীবনের নানা চরিত্রের কথা লিখছেন মধুময় পাল। পর্ব ১১।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ২

দ্রোণাচার্য কবিতা লিখতেন, কখনও উপন্যাস। দুটো কবিতার বই বেরিয়েছিল, উপন্যাস একটা। তাঁর লেখা আমাদের কঠিন লাগত, কারণ আমরা তখনও বাণিজ্যিক পত্রিকার নিগড় থেকে বেরইনি, স্বাভাবিকভাবেই। … লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
আপন আমার আপন, নাকি স্মৃতিটুকু থাক?

“হরিদাসের বুলবুল ভাজা টাটকা তাজা খেতে মজা”, গানটা আমরা ভাইবোনেরা যে কতরকমভাবে নেচে হেসে গেয়ে উঠেছি, কতরকম বিভিন্ন কারণে… কারণগুলো অকারণ হয়ে হারিয়ে গেছে৷ তরুণ মজুমদারের ছবির নস্টালজিয়ায় ভাসলেন মৌসুমী দত্ত রায়।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ১

সাত বছর বয়েস থেকে যে লেখালেখির সূত্রপাত, তাকে অনায়াসে ‘আমাদের’ লেখালেখি বলে চালিয়ে দেওয়া সম্ভব, কারণ লিখে গিয়েছি আমি, আমার সঙ্গে অগ্রজ লেখককূল যাঁরা অন্তত একটা করে শব্দ ধার না দিলে পেন ও পেন্সিল বীর্যহীনই থেকে যেত… সমবেত পাঠজন্মের গোড়ার কথা লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ৭

এখন যে হাইফাই দক্ষিণ কলকাতা, বিশেষ করে গড়িয়াহাট থেকে দক্ষিণে ক্রমেই প্রসারিত হচ্ছে আলিশান বহুতল ও ঢালাই খুপরিবস্তি মিলেমিশে, তার অনেকটাই এককালে ছিল জলাজমি… বাস্তুহারার যন্ত্রণা মধুময় পালের কলমে।
একটুকু কথা শুনি…

তারপর একসময় দেখলাম সাদামতন শাড়ি পরা, রোগা, খুব সাধারণ দেখতে, সাজগোজের কথা মনে নেই, লম্বা বিনুনি করা একজন ঘরটাতে ঢুকলেন। কাকা ঘরে গিয়ে কথা বললো ওঁর সঙ্গে, এ ঘর থেকে কিছু শোনা গেল না। যেটা মনে আছে, উনি মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়িয়ে মাটি ছুঁয়ে প্রণাম করলেন। শৈশবস্মৃতি ফিরে দেখলেন স্বপ্না রায়।
ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ৫

বালক স্কুলে ভরতি হল৷ নাম মথুরানাথ-জগদীশ বিদ্যাপীঠ৷ ঠিকানা ডাঃ সুরেশ সরকার রোড৷ নম্বর মনে নেই৷ … উদ্বাস্তু কলোনির জীবন মধুময় পালের কলমে। আজ পর্ব ৫।