কী হবে সান্তার!

গত বছর বড়দিন কেটেছে লকডাউনে। সান্তাদাদু বাড়ি থেকে বেরতে পারেননি গোটা বছরটা। এবার অনেক কষ্টে বেরলেও দেখা দিয়েছে এক বিষম বিপদ। ছবিতে লিখলেন অভিষেক চৌধুরী!
গুবলে… ২

পাড়ার ছেলে গুবলে। কখনও রকে বসে আড্ডা মারে, কখনও পাড়ার ক্লাবে ফুটবল ম্যাচে গোলকিপিং করে, পাড়ায় কারও অসুখ করলে একডাকে গুবলে হাজির… অ্যাম্বুল্যান্স, ডাক্তার, ওষুধ করতে হবে তো? কালীপুজোর চাঁদা তোলা হোক বা পাড়ায় ব্যান্ডের ফাংশান– গুবলে সদাই হাজির।
সেই গুবলেকে নিয়েই নতুন নতুন মজার ছবি আঁকছেন বিশিষ্ট কার্টুনিস্ট তমাল ভট্টাচার্য।
শীতেও বর্ষা!

শীতকালেও মুক্তি নেই নিম্নচাপের হাত থেকে। কোথায় ঝকঝকে রোদ্দুর আর হিমেল হাওয়া? বাঙালির হাতে সেই চিরকেলে কেলেকুষ্টি ছাতা!
বাংলার ব্যঙ্গচিত্র: সেকাল ও একাল

কার্টুনের ইতিহাসে বাংলার একটা উল্লেখযোগ্য জায়গা বরাবরই ছিল। গত কয়েক দশকে তাতে কিঞ্চিৎ ভাটার টান লক্ষ করা গেলেও অনেকেই উদ্যোগী হয়ে কার্টুনের প্রসার ও প্রচারে নানা কাত করছেন। কার্টুনের ইতিহাস ঘেঁটে দেখলেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।
শতবর্ষে রেবতীভূষণ ঘোষ

ভারতের রাজনৈতিক কার্টুনের ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় নাম শ্রী রেবতীভূষণ ঘোষ। পঞ্চাশ-ষাটের দশকের সব নামী কাগজে পত্রপত্রিকা তাঁর কার্টুন ছাড়া অসম্পূর্ণ থাকত। রেবতীভূষণের শতবর্ষে লিখছেন বিবেক সেনগুপ্ত।
গুবলে… ১

পাড়ার ছেলে গুবলে। কখনও রকে বসে আড্ডা মারে, কখনও পাড়ার ক্লাবে ফুটবল ম্যাচে গোলকিপিং করে, পাড়ায় কারও অসুখ করলে একডাকে গুবলে হাজির… অ্যাম্বুল্যান্স, ডাক্তার, ওষুধ করতে হবে তো? কালীপুজোর চাঁদা তোলা হোক বা পাড়ায় ব্যান্ডের ফাংশান– গুবলে সদাই হাজির।
সেই গুবলেকে নিয়েই নতুন নতুন মজার ছবি আঁকছেন বিশিষ্ট কার্টুনিস্ট তমাল ভট্টাচার্য।
ওর’ম ফাটিও না!

সামনেই কালীপুজো। হাইকোর্ট বছর দুয়েক হল বাজির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করছে। কিন্তু দূষণের কামাই নেই। নিষেধ অগ্রাহ্য করে পশুপাখির জীবন বিপন্ন করে বাজি ফাটানো অব্যাহত। বাজি ফাটানো বন্ধের আবেদন করলেন তমাল ভট্টাচার্য।
রাবণের দুশ্চিন্তা

দশেরায় রাবণের বধ হবার পালা। তাই রাবণ রাক্ষসপুরী থেকে এসে পৌঁছেছেন মর্ত্যে। কিন্তু থাকবেন কোথায়? হোম স্টে-র রেটচার্ট দেখে তাঁর দশ মাথাই বনবন করে ঘুরছে। মজার ছবিতে অভিষেক চৌধুরী।