বইয়ের কথা: সুধীরঞ্জিত পুরনো ছড়া

ছোটদের জন্য বইপাড়ার এমন দীনতার কালে হঠাৎ হাতে এসে পড়েছে ‘স্যাস’ থেকে প্রকাশিত সুধীরঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের ‘পুরোনো ছড়া নতুন ছবি’ নামে একটি রঙিন বই। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
গুবলে… ৭

পাড়ার ছেলে গুবলে। কখনও রকে আড্ডা, কখনও ক্লাবের ফুটবলম্যাচে গোলকিপিং, কারও অসুখ করলে একডাকে গুবলে হাজির…। কালীপুজোর চাঁদা তোলা হোক বা পাড়ায় ব্যান্ডের ফাংশান– গুবলে সদাই হাজির। মজার ছবি আঁকছেন তমাল ভট্টাচার্য।
বইয়ের কথা: জনগণের বিজ্ঞান

এ বইয়ের প্রতিটি নিবন্ধের বিষয় বিজ্ঞান। তবে সায়েন্স জার্নাল কিংবা রিসার্চ পেপারে প্রকাশিত জ্ঞানগর্ভ সন্দর্ভ নয়। সাধারণের বোধগম্য ভাষায় লেখা ঝরঝরে আলোচনা। আলোচনা করলেন বিহু রায়।
যে পাতার রং হলুদ

বই। যতই ই-বুক, কিন্ডল, অডিও বুক আসুক না কেন, হাতে ধরে বই পড়ার রোম্যান্সকে টেক্কা দিতে সব্বাই ফেল। আর সে বই যদি হয় পুরনো, হলুদ পাতা, পাতলা হয়ে যাওয়া সেলাইয়ের? লিখলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
বইয়ের কথা: এক দুর্ঘটনার মৌখিক ভাষ্য

‘ভয়েসেস ফ্রম চেরনোবিল’ এক অনন্যসাধারণ ইতিহাসের বই- কথিত ইতিহাস বা ওর্যাল হিস্ট্রি। লেখক এক বেলারুশীয় মহিলা- স্বেতলানা আলেক্সিভিচ। মাত্র দু’শো পাতার এই বই না পড়লে জানা যাবে না কীভাবে সরকার ঢাল তরোয়াল ছাড়া হাজার হাজার মানুষকে নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টারে পাঠিয়েছিল মেরামতের জন্য। লিখছেন ডাঃ শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়।
বেজে ওঠা অক্ষরমালা

বই পড়বার জিনিস। অন্তত তাই তো জেনে এসেছি আমরা। কিন্তু একুশ শতকে এসে পালাবদল। বই হয়ে গেল শোনবার জিনিস। চলতে চলতে, রাঁধতে রাঁধতে, যে কোনও সময় নিজস্ব ডিভাইসটি অন করে বই পড়া শুনুন সুমধুর কণ্ঠে! অডিওবুক নিয়ে লিখছেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
বইয়ের কথা: ‘কণ্ঠ ছাড়ো জোরে’

তিন কৃষ্ণাঙ্গ লেখিকা। তিনজনেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। সেখানকার বর্ণবিদ্বেষ আর বিভাজনের রাজনীতি কীভাবে মূলস্রোত থেকে সরিয়ে দেয় মানুষকে, তাই নিয়েই এঁরা বুনেছেন কাহিনি। লিখছেন রঞ্জিতা চট্টোপাধ্য়ায়।
বইয়ের কথা: এখানে এখনই

দুই বন্ধুর বাস দুই মহাদেশে। যোগাযোগের মাধ্যম? চোখ কপালে তুললে চলবে না। তাঁরা পরস্পরকে চিঠি লেখেন। কাগজে। কলম দিয়ে। সেই বন্ধু কারা? দুনিয়া কাঁপানো দুই লেখক। বইটির পাঠপ্রতিক্রিয়া জানালেন ডাঃ শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়।