বইয়ের কথা: মানভূম জার্নাল

মানভূম জার্নালের কবিতাগুলি পড়তে পড়তে আস্ত এক আদিবাসী গাঁও চোখের সামনে এসে পড়ে। শাল, মহুয়ার গন্ধ আর ধামসা, মাদলের সুরে আচ্ছন্ন হওয়া ছাড়া পাঠকের কোনও উপায় নেই। বাতাসে বসন্তের গন্ধ লেগে আছে এখানে। শীত যাই যাই করছে, সে বোধহয় বুঝে উঠতে পারছে না, বসন্তকে এবার জায়গা করে দিতে হবে।
…পৌষালী চক্রবর্তীর কাব্যগ্রন্থ ‘মানভূম জার্নাল’ নিয়ে লিখলেন তুষ্টি ভট্টাচার্য
বইয়ের কথা: ‘ঘৃণায় লজ্জায় শোকে ক্রোধে’…

একজন কবি তো আসলে কোনও ক্ষমতাকাঠামোর মধ্যে আবদ্ধ থাকেন না। তিনি থাকেন ক্ষমতাবৃত্তের বাইরে। অথবা হয়ে ওঠেন এনজেনৎসবার্গের মতো ক্ষমতাবৃত্তের মধ্যে থেকেই অন্তর্ঘাতী। … হিন্দোল ভট্টাচার্যের আলোচনা।
বইয়ের কথা: একটি চমকে ওঠার মতো কবিতার বই

দুজনেই আদ্যন্ত নাগরিক কবি, যাদের সপ্রতিভ স্মার্টনেস প্রশ্নের অতীত। কন্টেম্পোরারি বা সমকালকে এঁরা আকণ্ঠ পান করে বসে আছেন।
কবিতার সঙ্গে বসবাস – দেবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়ের কবিতা

একটি মানুষের মধ্যেই যে আঙুরভাব এবং শেয়ালভাব অবস্থান করতে পারে, নিজের মনের উন্মোচনের মাধ্যমে, এই কবি, সেই অবধারিত সত্যবার্তা তুলে ধরেছেন। এ-লেখা পড়ে বিস্ময়ে আবিষ্ট হয়েছি বললে কম বলা হয়। দেবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়ের আগামী কবিতাগুচ্ছের জন্য আমার সাগ্রহ অপেক্ষার কথা জানিয়ে আজকের মতো এই লেখা সাঙ্গ করলাম।
একটি বর্ণময় স্তবক (বই রিভিউ)

অনুভবের বৈচিত্র্য এবং প্রকাশভঙ্গির সারল্য কখনো কখনো কবিতার সম্পদ হয়ে উঠতে পারে। অঞ্জনা বসুর অনেক কবিতাই তার উদাহরণ। তাঁর কবিতার অন্যতম বৈশিষ্ট্য স্বতঃস্ফূর্ততা ও স্বচ্ছতা। সেটা অধিকাংশক্ষেত্রেই পাঠককে স্পর্শ করেছে। তাঁর রবীন্দ্র-বিষয়ক কবিতাগুচ্ছের মধ্যে যে ঘন আবেগের স্ফূরণ আছে তা প্রচলিত কবিস্তুতির চেয়ে অনেকটাই স্বতন্ত্র। তিনি যখন বলেন, “যে স্টেশন থেকে তোমার রেলগাড়ি ছাড়ল এক […]