পাতা না পর্দা, তুমি কোন দল?

Book reader v/s e book reader

হিসাব বলছে, সারা দুনিয়ায় গড়ে প্রতি বছর যে পরিমাণ নতুন বই প্রকাশিত হয়, তার সংখ্যা প্রায় ১০ লক্ষ। এগুলো অবশ্য সবই প্রকাশিত হয় প্রাতিষ্ঠানিক প্রকাশনা সংস্থা থেকে। এর সঙ্গে যদি নিজের গাঁটের কড়ি খরচ করে ছাপানো বইকেও যোগ করতে হয়, অর্থাৎ যে উদ্যোগকে আমরা সাধারণত সেল্ফ পাবলিশিং বলে জানি, তাহলে বছরভর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ছাড়ায় ৪০ লক্ষ। গুগল বুকসের একটি পরিসংখ্যান বলছে, ১৪৪০ সালে গুটেনবার্গ সাহেবের ছাপাখানার দ্বার উন্মোচনের পর থেকে সারা পৃথিবীতে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১৩ কোটি, সেল্ফ পাবলিশিংয়ের বই বাদ দিয়ে।

বইয়ের কথা: মানভূম জার্নাল

Book review Tushti Bhattacharya

মানভূম জার্নালের কবিতাগুলি পড়তে পড়তে আস্ত এক আদিবাসী গাঁও চোখের সামনে এসে পড়ে। শাল, মহুয়ার গন্ধ আর ধামসা, মাদলের সুরে আচ্ছন্ন হওয়া ছাড়া পাঠকের কোনও উপায় নেই। বাতাসে বসন্তের গন্ধ লেগে আছে এখানে। শীত যাই যাই করছে, সে বোধহয় বুঝে উঠতে পারছে না, বসন্তকে এবার জায়গা করে দিতে হবে।
…পৌষালী চক্রবর্তীর কাব্যগ্রন্থ ‘মানভূম জার্নাল’ নিয়ে লিখলেন তুষ্টি ভট্টাচার্য

বইয়ের কথা: আলজিয়ার্সের একটি বইয়ের দোকান

A Bookshop in Algiers review

বইয়ের দোকানের নাম জা জিওনোর এক উপন্যাস থেকে নিলেন শার্লট। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কাগজের আকাল, চরম অর্থাভাব– লেখকদের রয়্যালটি দিতে পারছেন না, এক এক করে নামকরা লেখকরা ছেড়ে চলে যাচ্ছেন অন্য সংস্থায়– যেখানে অর্থাভাব তুলনামূলকভাবে কম। তারপর আছে মুক্তচিন্তার উপর নাৎসিবাহিনীর হস্তক্ষেপ। … লিখছেন ডাঃ শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়।

বইয়ের কথা: ক্রিস্টিনা ল্যাম্বের ‘আওয়ার বডিজ় দেয়ার ব্যাটলফিল্ড’

Christina Lamb

যুদ্ধ মানেই পুরুষ-সাম্রাজ্য? নারীরা সম্মুখসমরে তেমনভাবে অংশগ্রহণ করেন না বলে, যুদ্ধ কি তাঁদের উপর প্রভাব ফেলে না? এই মিথকে ভেঙে চুরমার করেছেন বিশ্ববরেণ্য সাংবাদিক ক্রিস্টিনা ল্যাম্ব তাঁর সাম্প্রতিক গ্রন্থে। লিখছেন ডাঃ শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়।