বিশ্বভারতী: অঙ্কুর থেকে বৃক্ষ

রবীন্দ্রনাথের বিশ্বভারতী-ভাবনা উগ্র জাতীয়তাবাদী ধারণার সঙ্গে বিপরীত সম্পর্কে যুক্ত হয়ে গিয়েছিল। কারণ, তিনি ভাবছিলেন জাতি ধর্ম বর্ণ ভাষা নির্বিশেষে বিশ্বমানবের মিলনের কথা। লিখছেন কুন্তল রুদ্র।
আমেরিকায় রবীন্দ্রপ্রভাব

বিশ শতকের দ্বিতীয় দশক থেকে শুরু করে ইউরোপে ও লাতিন আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথকে ঘিরে যতটা উদ্দীপনা দেখা দিয়েছিল, উত্তর আমেরিকায় ঠিক ততটা হয়নি। লিখছেন আর্যনীল মুখোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে দু-একটি কথা

রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই ‘মূল জিনিসটা’ কী? এই মূল জিনিসটিকে একবাক্যে নির্দেশ করা অসম্ভব। তবে কতগুলি ভাবনা ও নীতির প্রসঙ্গ উত্থাপন করা যায়। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
কলাভবন: প্রতিষ্ঠা ও বিবর্তন

বিশের দশকের গোড়ায় কলাভবন প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি চিত্ররচনার দিকে রবীন্দ্রনাথকে আগ্রহী হয়ে উঠতে দেখা যায়। যদিও তার অনেক আগে জোড়াসাঁকোয় ‘বিচিত্রা’ স্কুলের সূচনা হয়েছে। লিখছেন সুশোভন অধিকারী।
যত্র বিশ্বং ভবত্যেকনীড়ম্

বিশ্বভারতী দিয়ে রবীন্দ্রনাথের প্রতিষ্ঠান-নির্মাণের সূত্রপাত হযনি, শুরু হয়েছিল একটি ছোট স্কুল দিয়ে, একেবারে শিশুদের জন্য। তার নাম ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয়। বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার একুশ বছর আগে, ১৯০১-এ, তা শুরু হয়েছিল ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয় নামে। লিখছেন পবিত্র সরকার।
বিশ্বভারতীর সূচনা, বিশ্বভারতীর তত্ত্ব

১৩০৮ সালের ৭ পৌষ যখন কবির ‘ব্রহ্মবিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠিত হয় তখন বিশ্বকে একনীড়ে মিলিত করার আকাঙ্ক্ষার উল্লেখ অন্তত কোথাও পাওয়া যায় না। ব্রহ্মবিদ্যালয় বা ব্রহ্মচর্যাশ্রমের নিজস্ব একটা বিবর্তন-ইতিহাস আছে। লিখছেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
প্রণব মুখোপাধ্যায় কি সত্যিই ভবিষ্যৎদ্রষ্টা ছিলেন?

প্রণব মুখোপাধ্যায়, কংগ্রেস সরকারের ত্রাতা, মন্ত্রী এবং ভারতের প্রথম বাঙালি রাষ্ট্রপতি। তাঁর প্রয়াণের এই দুঃসময়ে ফিরে দেখা তাঁর রাজনৈতিক জীবনকে।
নির্বাসিতের জন্য মানসভ্রমণ (পর্ব ২) -মৌখিরা

গুগল ম্যাপে এটাকে ভুল করে নীলকুঠি হিসেবে চিহ্নিত করা আছে, কিন্তু আসলে এটা একটা বসত বাড়ি। রায় পরিবার ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে নীলচাষের ইজারা নিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু সে নীলকুঠি ওইদিকেই জঙ্গলের মধ্যে ভাঙাচোরা অবস্থায় পড়ে রয়েছে।