বাংলা চলচ্চিত্রের উদ্ভাসিত আলোক ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়

তাঁর প্রায় ৩০০ ছবির অভিনয়ে পুনরাবৃত্তির দোষ থাকলেও অতিরিক্ত অভিনয়ের অপরাধ তাঁকে সচরাচর দেওয়া যাবে না। তাঁর অপরিহার্যতা তার অভিনয় সুষমার অপার লাবণ্যের আখরে।
হালায় আমি ঢাকার পোলা

বাংলা ছায়াছবির স্বর্ণযুগে ‘কৌতুক’ শব্দের সমার্থক ছিল তাঁর নাম। তাঁকে দেখলেই, তাঁর মুখে বাঙাল ভাষায় সংলাপ শুনলেই তামাম বাঙালি হেসেকেঁদে কূল পেত না। নায়ক নায়িকাদের ছেড়ে তাঁকে দেখার জন্য হল ভরে যেত। সেই ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।
শতবর্ষের ইস্টবেঙ্গলে জ্যোতিষ গুহই সুপারস্টার!

শতবর্ষে পা দিল ইস্টবেঙ্গল ফুটবল ক্লাব। একশোর আঙিনায় দাঁড়িয়ে ক্লাবের অন্যতম মহীরুহকে স্মরণ করলেন বিশিষ্ট ক্রীড়া সাংবাদিক চিরঞ্জীব।
প্রবাসে হেমন্ত, হেমন্তে প্রবাস (স্মৃতিতর্পণ)

আজ সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, যখন সরস্বতীর এই মানসপুত্র আবির্ভূত হয়েছিলেন আজ থেকে একশো বছর আগে, বেনারসে। দেশে হোক বা প্রবাসে, তিনি আজও সমান জনপ্রিয়, সমান প্রাসঙ্গিক, সমান শ্রদ্ধেয় ও সমান বিস্ময়ের।
সত্যজিতের প্রচ্ছদ, প্রচ্ছদের সত্যজিৎ

সিগনেটের অন্যান্য বইতে শুধুমাত্র ক্যালিগ্রাফি অথবা লেটারিং দিয়েও অসামান্য কিছু প্রচ্ছদ করেছিলেন সত্যজিৎ। যেমন জীবনানন্দের ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি, ‘রূপসী বাংলা’, অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তর ‘ইন্দ্রানী’, সুধীন্দ্রনাথ দত্তের ‘অর্কেস্ট্রা’। ‘অর্কেস্ট্রা’য় নামের তিনখানা অক্ষর লেখা হয়েছে সরু লাইনকে একটু অমসৃন করে, যেন ছোট ছোট ঢেউ এসে ওদের সামান্য দুলিয়ে দিচ্ছে আর ওরা সুরের ছন্দে ভেসে বেড়াচ্ছে।
সত্যজিতের সুরধুনী

সত্যজিৎ মনে করতেন, দৃশ্যের বা শটের গভীরতা দর্শকের কাছে পোঁছে দিতে গেলে আবহসঙ্গীতের ব্যবহার আবশ্যক। আবহ যোগ না করলে দর্শকের সেই বিশেষ দৃশ্যটির ভেতরকার অর্থ বুঝে উঠতে অসুবিধে হবে। আবার এও ঠিক, অভিনেতা যদি অভিনয়ে সেটা ফুটিয়ে তুলতে অক্ষম হন, তখন হাজার আবহসঙ্গীত দিলেও কাঙ্খিত অভাবটা রয়েই যাবে। কখনওই সংলাপ ছাড়িয়ে আবহ শোনা যাওয়াটা বাঞ্ছনীয় নয়।