নিরুদ্দেশের কাহিনী (পলাতক তুফান)

‘পলাতক তুফান’ গল্পটি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে সম্ভবত প্রথম কল্পবিজ্ঞান গল্প। গল্পটি জগদীশ চন্দ্র বসু প্রথমে ‘নিরুদ্দেশের কাহিনী’ নামে কুন্তলীন পুরস্কার প্রতিযোগিতায় (১৮৯৬) পাঠান, যেখানে সেটি প্রথম পুরস্কার পায়। পরবর্তীতে ‘পলাতক তুফান’ নামে গল্পটি ‘অব্যক্ত’তে পুনঃপ্রকাশিত হয়।
ছন্দোময় লালিত্য ও কমলকুমার

কমলকুমার মজুমদার। এক অনন্য ভাষাশিল্পী, স্বতন্ত্র কথক। আজ তাঁর জন্মদিন। বহুমুখী এই প্রতিভাকে প্রণতি জানায় বাংলালাইভ।
অবনীন্দ্রনাথ : সার্ধশতবর্ষে ফিরে দেখা

চলতি বছরে যাঁর সার্ধশতবর্ষ তাঁকে নিছক চিত্রশিল্পীর গণ্ডিতে বেঁধে রাখা একরকম অসম্ভব। শিল্পের বিভিন্ন শাখায় তাঁর অনায়াস গতায়াত। কখনও কলমে, কখনও তুলিতে। তাঁর কাজ ফিরে দেখলেন সুশোভন অধিকারী।
মেটেবুরুজের নবাবিয়ানা

৩০ জুলাই ওয়াজেদ আলি শাহের জন্মদিবস। লখনউয়ের এই শেষ মোগল নবাব তখত হারিয়েছিলেন ব্রিটিশের হাতে, বিনা যুদ্ধে। কারণ মনেপ্রাণে তিনি রাজনৈতিক ছিলেন না, ছিলেন শিল্পী, কবি, গায়ক।
বাংলায় স্ত্রী-স্বাধীনতার জয়ধ্বজা উড়িয়েছিলেন সত্যেন্দ্রনাথ

এতক্ষণে সুধী পাঠকের কাছে সেদিনের নায়কের পরিচয়টি নিশ্চয়ই স্পষ্ট হয়ে গেছে। হ্যাঁ, তিনি সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর। এদেশের প্রথম আই.সি.এস।
শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রভাবনা: একটি দিক

যদি সময়ের নিরিখে সাজিয়ে ফেলা যায় শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রবিষয়ক বই তাহলে দেখা যাবে ১৯৬৯ সালে ‘কালের মাত্রা ও রবীন্দ্রনাটক’ দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু। দীর্ঘ যাত্রাপথে ক্রমশই তিনি গণপরিসরে রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুপরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
রবীন্দ্রনাথ ও জ্যোতিরিন্দ্রনাথ: এক নিভৃত সাক্ষাৎ

জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথ– একই বাড়িতে দুই সহোদর ভাই ছিলেন সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই দিকপাল। তাঁদের সখ্যও ছিল অটুট। দু’জনের জন্মদিনও কাছাকাছি। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
নারায়ণং নমষ্কৃত্যং নরঞ্চৈব নরোত্তমম্

একের পর এক মধুর ভাণ্ডার তিনি খুলে দিয়েছেন বাঙালি পাঠকের সামনে। দান্তের দিভিনা কোম্মেদিয়া, লেওনার্দোর নোটবই, ডিজনিল্যান্ডের দরজা, চার্লস লিন্ডবার্গের অভিযান, রোঁদ্যার দ্য থিঙ্কার আর দ্য কিস-এর মতো ভাস্কর্য, ভ্যান গখের চিত্রকলাকে দুই মলাটের বাঁধনে হাতে তুলে দিয়েছেন তিনি। বাঙালি পাঠক সেই মধুভাণ্ড চেটেপুটে খেয়েছে। আবার চমকিত হয়েছে যখন এই লেখকই লিখছেন ‘আমি নেতাজীকে দেখেছি’, ‘আমি রাসবিহারীকে দেখেছি’ কিংবা ‘নেতাজীর রহস্য সন্ধানে’-র মতো গবেষণামূলক বই। পত্রপত্রিকার আনুকূল্য পাননি কোনওদিনই। সেই অর্থে ‘হাই ব্রো’ লেখক ছিলেন না। কিন্তু জীবদ্দশাতেই দেখে গেছেন, তাঁর পাঠকের ঢল নেমেছে বইমেলায়। কলেজস্ট্রিটে। পাড়ার বইয়ের দোকানে।
নারায়ণ সান্যাল পেশায় ছিলেন একজন কৃতী বাস্তুকার। আর নেশায় ছিলেন সফল গদ্যকার। তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য কৌশিক মজুমদারের।