রামকিঙ্কর বেইজ: এক অনন্য প্রচলবিরোধী শিল্পী

২৫শে মে, ১৯০৬ সালে বাঁকুড়ায় জন্ম রামকিঙ্করের। লাল মাটির ভূমিপূত্রের প্রথম আর্টের দুনিয়ায় আকৃষ্ট হন মৃৎশিল্পী অনন্ত সূত্রধরের প্রতিমা বানানো দেখে। কিশোর কাল থেকে ছবি আঁকা শুরু। লিখলেন কুহকী
বসন্ত চৌধুরী: জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ্য

বসন্ত চৌধুরীর জন্ম ৫ মে ১৯২৮ সালে। বাংলা ছবির স্বর্ণযুগের অভিনেতাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। রাজা রামমোহন, দীপ জ্বেলে যাই, দিবারাত্রির কাব্য, হীরের আংটি ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
মোর কথা মোর গানে

তালাত মাহমুদের জন্ম হয় লখনউতে ১৯২৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি। রক্ষণশীল মুসলিম পরিবারের সন্তান শুধু গান-বাজনা আর সিনেমায় অভিনয় করে জীবন কাটাবে, এটা খুব সহজে মেনে নিতে পারেননি বাবা মানসুর মহম্মদ।
কলোসাস…

আমাদের জীবন এগিয়ে চলবে, নদীর স্রোতে এক একটি ভাসমান নৌকোর মতো; আর সৌমিত্রদা কালাতিক্রমী কলোসাসের মতো দাঁড়িয়ে থাকবেন এক পাড়ে। মহীরুহের জন্মদিনে অনুজের স্মৃতিমালা। লিখছেন ডাঃ অমিত রঞ্জন বিশ্বাস।
‘নবনীতার নোটবই’

নবনীতা দেবসেনের জন্মদিনে বাংলালাইভে লেখা তাঁর নোটবই থেকে একটি খণ্ডাংশ। তাঁর মা, রাধারাণী দেবীর জন্মশতবর্ষ উদযাপনের মনোহারিণী কাহিনি লিখেছেন নবনীতা, তাঁর জাদুলেখনী দিয়ে।
জ্যান্ত মানুষ জ্যান্ত কথা কয়

জ্যান্ত কথা। স্বামী বিবেকানন্দ স্বচ্ছন্দে এই কথ্য গদ্যের, কলকেতার ভাষা-নির্ভর গদ্যের, জ্যান্ত-কথার চর্চা করেছেন। লিখছেন মধুময় পাল।
কচুরি থেকে ফাউলকারি! ভোজনরসিক স্বামীজি

খেতে ভালোবাসতেন স্বামী বিবেকানন্দ। সে কচুরিই হোক বা ফাউলকারি। ভালোবাসতেন খাওয়াতেও।
এমন সভা কলকাতা আগে দেখেনি

শিকাগো থেকে বিশ্বজয় করে ফেরার পর স্বামী বিবেকানন্দের নাগরিক সংবর্ধনা হয়েছিল শোভাবাজার রাজবাড়িতে।