এই সংখ্যার আলাপচারিতা: মুখোমুখি বেবি হালদার

গৃহপরিচারিকা পরিচয় ছাপিয়ে লেখক হয়ে ওটার যাত্রাপথটা সুগম ছিল না কোনওমতেই। বরং কাঁটার জ্বালায় ক্ষতবিক্ষত হতে হতে পথ চলেছেন অবিরাম। প্রথম বইই বেস্টসেলার। বেবি হালদারের মুখোমুখি দোলনচাঁপা ভট্টাচার্য।
আজগুবি চাল বেঠিক বেতাল

আমি লীলা মজুমদারকে আবিষ্কার করলাম, ‘আর কোনোখানে’ বইটি পড়ে। ‘তুঙ্গভদ্রার তীরে’ শেষ হল না, মন ঘুরে বেড়াতে লাগল শিলং পাহাড়ের এক অপরিচিত বালিকার পায়ে পায়ে, ঠিক যেন আমার খড়দা ছেড়ে কলকাতায় আসার একরাশ মনখারাপে, আলুর ঝালুর গপ্পো। এরপর তো কলেজ। ‘স্বপন বুড়ো’, ‘মৌমাছি’, ‘জীবন সর্দার’ ছাপিয়ে, মাণিক বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণ, তারাশঙ্কর। আর গোগ্রাসে নভেল গেলার সময়ে এসে গেল, ইংরেজি বইগুলোও। তখন বুঝলাম, কিশোরী বেলায় যা কিছু নভেল বাংলা অনুবাদে পড়েছি, তার মধ্যে কয়েকটির অনুবাদকও এই লীলা মজুমদার।