আমি জগদীশ: নাট্যসূত্রে শিহরণপ্রবাহ

নিপাট নিটোল প্রযোজনা। ভারী মঞ্চসজ্জা। গাছগাছালিতে বোঝাই। সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের আলোকসম্পাত বড়োই ভালো হওয়ায় তেলেজলেমিশ খেয়ে যায়। এমনকি লজ্জাবতী-পতঙ্গভুকের (‘পোকাখেকো’ নামটি আশু বর্জনীয়) ভাব-পাতানোর খেলাটিও মন দিয়ে দেখি আমরা। পিনাকী দত্তর আবহ সংগীতে সেকাল-একালের সেতুবন্ধন কতক অনায়াসেই ঘটে।
দূরের জলছবি: ৩- নিউ জার্সিতে যাত্রা অনুষ্ঠান

যাত্রার কাহিনি ও ঘটনাবিন্যাস অনুযায়ী মোট ষোলোটি দৃশ্যের এই পালার মূল চরিত্র শাক্ত উপাসক সাধক রামপ্রসাদ সেন। পটভূমি তার গ্রাম কুমারহাটি… লিখছেন আলোলিকা মুখোপাধ্যায়।
নাট্যসমালোচনা: গোপাল উড়ে অ্যান্ড কোং

নাট্যটির মূল ভার বহন করছেন অভিনেতা নীল মুখোপাধ্যায় এবং নিবেদিতা মুখোপাধ্যায়। তাঁরা যথাক্রমে গোপাল উড়ে (নবীন) এবং তরঙ্গ, তথা বিদ্যা-সুন্দরের মালিনী মাসী। দুই দীর্ঘদিনের অভিনেতা তাঁদের সক্ষমতায় রঙ্গমঞ্চকে নানা রঙে রাঙিয়েছেন। গানে গোপাল, বিশেষ করে তরঙ্গ এবং বিদ্যার ভূমিকাভিনেতারা প্রশংসাযোগ্য। কিন্তু রাজপুত্র সুন্দর, এই চরিত্রাভিনেতার শারীরিক কাঠামোটি দুর্বল।… লিখলেন শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ
গিরিশ রচনায় বিনোদিনী : বিস্মিত অনুভব

গিরিশচন্দ্র-র নাট্যস্বপ্ন সাফল্য পাওয়ার নেপথ্যে বিনোদিনী দাসীর অবদান ছিল সীমাহীন। গিরিশচন্দ্রের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক যে ছিল গুরু-শিষ্যর মতো, তা সর্বজনবিদিত। এহেন দুজনের অভিমানের তার কোথায় গিয়ে বেধেছিল, খুঁজলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
নিউজার্সিতে দক্ষিণ-এশীয় নাট্যোৎসব

নিউজার্সির ‘নিউব্রানস উইক পারফর্মিং আর্ট সেন্টার’-এ গত ১১ ও ১২ ডিসেম্বরের নাট্য উৎসবে বাংলা, হিন্দি, দক্ষিণ ভারতীয় ও ইংরেজি ভাষায় পাঁচটি নাটক প্রযোজনা করেছে আমেরিকার কয়েকটি নাট্যগোষ্ঠী। দেখে এলেন আলোলিকা মুখোপাধ্যায়।
শাঁওলিদি

ব্যক্তি শাঁওলি মিত্রকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন। নিজের অভিনয়জীবনের শুরুই শাঁওলি মিত্রের পাশে পাশে, এক মঞ্চে, একই গুরুর শিষ্যত্বে। শাঁওলিদিকে নিয়ে লিখলেন বিশিষ্ট নাট্যকার সৌমিত্র বসু।
মহারাজ এ কী সাজে…

দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে মঞ্চের উপর সৌমিত্রবাবুর নির্দেশে কাজ করে গিয়েছেন বাদল দাস, আলোকশিল্পী। খুব কাছ থেকে দেখেছেন মঞ্চের রাজা লিয়রকে। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন পল্লবী মজুমদার।
কলোসাস…

আমাদের জীবন এগিয়ে চলবে, নদীর স্রোতে এক একটি ভাসমান নৌকোর মতো; আর সৌমিত্রদা কালাতিক্রমী কলোসাসের মতো দাঁড়িয়ে থাকবেন এক পাড়ে। মহীরুহের জন্মদিনে অনুজের স্মৃতিমালা। লিখছেন ডাঃ অমিত রঞ্জন বিশ্বাস।