দোলের মিষ্টিমুখ, ঘরোয়া রেসিপিতেই বাজিমাৎ

রাধা-কৃষ্ণের প্রেমের দোল হোক, বা শ্রীচৈতন্যদেবের জন্মতিথি উদযাপন, বা নিছক খুশির রং খেলা— সর্বত্রই মিষ্টি মুখ… মঠ, খাজা, গজা, জিলিপি, মালপোয়া, শরবত, প্যাঁড়া, ইত্যাদি কী নেই সেই লিস্টে!
দোলের দিনে ঘরের হেঁশেলেই তৈরি হোক জিভে জল আনা হরেক মিষ্টি, রেসিপি জানালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়…
পিঠে-পার্বণী

পৌষ সংক্রান্তি বা মকর সংক্রান্তি বা উত্তরায়ণ সংক্রান্তি, যখন সূর্য আবার উত্তর দিকে যাত্রা শুরু করে, ধনু থেকে মকর রাশিতে সঞ্চারিত হয়, সেদিন ভোরে স্নান সেরে পরিষ্কার শাড়ি পরে বাড়ির মা কাকিমা জেঠিমারা শুরু করেন পিঠে পার্বণ…
এই পৌষ সংক্রান্তিতে কোথাও কোথাও পুজো হয় ‘উঠোন লক্ষ্মী’ বা ‘পৌষ লক্ষ্মী’র… উঠোনময় আলপনা দিয়ে সাদরে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন ধানের আশীর্বাদকে…
প্রতি কামড়ে মুখে চাই মেওয়া

আজ পৌষ সংক্রান্তি। বাঙালির ঘরে ঘরে আজ পিঠে পায়েস পুলির ধুম। লিখছেন কৃষ্ণ রাজেশ্বরী মিত্র।
মেয়েকে বিদায় মিষ্টিমুখে!

বিজয়া দশমী সদ্য গিয়েছে গতকাল। আর তারপর থেকেই বাঙালি মজেছে মিষ্টিতে। যতই থাকুক ডায়েটের রক্তচক্ষু, উৎসবের মরসুমে বাঙালির তাকে থোড়াই কেয়ার। নাড়ু মোয়া নিমকি নিয়ে প্লেট সাজালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
বাণীমাসিমার পৌষপার্বণ

মকরসংক্রান্তির দিন পিঠে খাওয়ার রেওয়াজ বাঙালি বাড়ির এক বিশিষ্ট খাদ্যাভাস। সদ্য ওঠা নতুন গুড় দিয়ে নানা রকম পিঠে আর পায়েসের সুঘ্রাণ শীতের শুরুতে মাতিয়ে তোলে বাঙালিকে। তেমনই এক পৌষ পার্বণের গল্প গোপা দত্ত ভৌমিকের কলমে।
তীরে ভিড়ল তিরামিসু

চার অক্ষরের নাম। স্বাদে মিষ্টি। মোটেই না! রসগোল্লা, লেডিকেনি, কালাকাঁদ, জিবেগজা কোনওকিছুই নয়। এ হল বিলিতি মিষ্টান্ন। নাম তিরামিসু। তৈরি করলেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্য়ায়।
রঙে রসে জাল বুনি

বাংলার মিষ্টির খ্যাতি জগৎজোড়া। রসে রঙে ঘন দুধের কড়া পাকের স্বাদে বা নলেন গুড়ের আমোদে তার জুড়ি মেলা ভার। নববর্ষে মিষ্টিমুখ করাচ্ছেন সমীপেষু দাস।
বিক্রমপুরের বিবিখানা পিঠে

ঢাকা বিক্রমপুরের রান্নার স্বাদ অতুলনীয়। সেই বিক্রমপুরের এক বিশেষ মিষ্টান্ন বিবিখানা পিঠে। আদরের মাসিমার মুখে শুনে শুনে বাড়িতে বানিয়ে ফেললেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।