তোমার সুরের ধারা ঝরে যেথায়

যাঁকে গান শেখাতে চেয়ে আর্জি জানান দ্বিজেন্দ্রপুত্র দিলীপকুমার রায়, যাঁর সুরে মুগ্ধ হন খোদ রবীন্দ্রনাথ, তিনি নিজে কিছুতেই বেতারে গান গাইতে চাননি। অফার পেয়েও শেষমুহূর্তে প্রত্যাখ্যান করেন সন্তোষ সেনগুপ্তের প্রস্তাব। এই প্রচারবিমুখ সঙ্গীত কিংবদন্তী রেণুকা দাশগুপ্তের জন্মতিথি গেল দিনকয়েক আগেই। তাঁকে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।…
হাসতে হাসতে বলতেন ইংরিজি না জানায় নিজের বিপত্তির গল্প

লতা মঙ্গেশকর ছিলেন তাঁর ভক্ত। আর তিনি মনে মনে পুজো করতেন লতাদিদিকে। একবার পিন্টু ভট্টাচার্যকে খোদ লতাই বলেছিলেন, কলকাতায় প্রতিমার মতো আর্টিস্ট থাকতে আপনারা আমার কাছে ছুটে আসেন কেন বলতে পারেন? আজ প্রতিমাদেবীর প্রয়াণদিবসে সেই বাঁশরীকণ্ঠকে স্মরণ করলেন শৌণক গুপ্ত।…
শুধু সেই সে দিনের মালি নেই! (পর্ব ১)

এখন ভাবলে মনে হয়, ওই একুশ বছর বয়স বলেই অমন সাহস করতে পেরেছিলাম বোধহয়। রাগসঙ্গীতের রাজার সামনে বসে ‘এস যৌবন এস হে’ গেয়ে শুনিয়েছিলাম কী করে কে জানে! বলতে পার আমার ওপর অগাধ ভরসাটা তখন থেকেই।
দিও গান, দিও প্রাণ, দিও সুর (প্রবন্ধ)

রবীন্দ্রনাথ মজুমদার ও কমলা দেবীর কন্যা সুপ্রীতি মজুমদারের জন্ম ১৯২২ সালের ২৮ আগস্ট, উত্তর কলকাতার মির্জাপুর স্ট্রিটে। সুরে তাঁর দীক্ষা হয়েছিল জন্মলগ্নেই। জ্যাঠামশাই নৃপেন্দ্রনাথ মজুমদার শুধু বিখ্যাত ক্ল্যারিয়োনেট বাদকই ছিলেন না, ছিলেন বেতারের অন্যতম অনুষ্ঠান পরিচালক। সেই সূত্রে বাড়িতে যাওয়া-আসা ছিল হীরেন বসু, পঙ্কজকুমার মল্লিক, রাইচাঁদ বড়াল, প্রমুখ সে যুগের বিখ্যাত সুরসাধকদের। তখন বাড়ির এ ঘর সে ঘর থেকে ভেসে আসত দুই বোন ভারতী আর সুপ্রীতির গানের আওয়াজ।