সাঁঝের তারকা

তিনি ছিলেন প্রকৃত অর্থে তারকা। রাজনীতির ময়দান থেকে সঙ্গীতজগতের দিকপালেরা ছিলেন তাঁর একনিষ্ঠ ভক্ত। বাংলা গানে এক নতুন ধারার জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। তবু তাঁকে মনে রাখেনি আত্মবিস্মৃত বাঙালি। সত্যজিতের শতবর্ষে হইহই করা বাঙালি স্রেফ ভুলে গিয়েছে তাঁর শতবর্ষ। লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।
ত্রিশে পা ‘তোমাকে চাই’

এ শুধু নিছক এক গান নয়। এক যুগ, এক কাল থেকে অন্য কালে উত্তরণের ভেরী, এ এক যুগান্তরের দিকনির্দেশ। বাঙালিজীবনে ‘তোমাকে চাই’ এমনই একটি শব্দবন্ধ। একটি সুরের ব্যঞ্জনা। ত্রিশে পা দিল সেই গান। লিখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
কণ্ঠে নিলেম গান: শিল্পীর মৃত্যু নেই- শেষ পর্ব

মান্না বাংলা বেসিক ও ছবির গান যা গেয়েছেন, তার এক প্রধান স্তম্ভ সুরকার সুধীন দাশগুপ্ত। তাঁর সুরে মান্নার প্রথম গান ‘ডাক হরকরা’ (১৯৫৮) ছবিতে। ছবির কাহিনিকার তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, লোকায়ত সুরের আবেশে চিরস্মরণীয় হয়ে রইল ‘ওগো, তোমার শেষ বিচারের আশায়’ বা ‘মনরে আমার শুনলি না বারণ’… হৃদয় উজাড় করে গেয়েছিলেন মান্না। মান্নার এই গানগুলি ছিল রবীন্দ্র-সান্নিধ্য-ধন্য শান্তিদেব ঘোষের লিপে।
কিংবদন্তী শিল্পীদের হয়ে ওঠার যাত্রাপথ ফিরে দেখছেন গবেষক-শিল্পী স্বপন সোম। এই পর্বে রইল মান্না দে-র বাংলা আধুনিক ও ছায়াছবির গানের প্রসঙ্গা।
শ্যামা মায়ের পাগল ছেলে

বাংলা ভক্তিগীতির এক অলৌকিক প্রতিভা অমৃক সিং অরোরা। কিন্তু তাঁকে চিরকাল ব্রাত্য করে রাখল বাঙালি এলিট সংস্কৃতি-সমাজ। তাঁর গান কোনওদিনই ঠাঁই পেল না বাংলা গানের মূলধারার চর্চায়। তাঁকে নিয়ে লিখলেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
কণ্ঠে নিলেম গান: পুজোর গান – সেকাল একাল (২)

পুজোর গানের ইতিহাস এক ঝলক ফিরে দেখলেন বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক স্বপন সোম।
পুজোর গান নাকি গানের পুজো

জয়তী চক্রবর্তী এ যুগের বিশ্রুত সঙ্গীতশিল্পী। তাঁর শিল্প, তাঁর সৃজন, তাঁর সত্ত্বা নিয়ে মুখোমুখি আলাপে শ্রীমন্তী মুখোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথ ও অতুলপ্রসাদ

২০ অক্টোবর অতুলপ্রসাদ সেনের জন্মদিনে পীতম সেনগুপ্ত লিখলেন কবির কলমে তাঁর অনুজপ্রতিম এই সখাটির কথা।
কণ্ঠে নিলেম গান: পুজোর গান- সেকাল একাল (১)

পুজোর গানের ইতিহাস এক ঝলক ফিরে দেখলেন বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক স্বপন সোম।