স্বগত স্বীকার (কবিতা)

অসুখের ইতিহাসে নীরব কান্নার বিবরণ আছে, জেনো।
অভিমান ঘনিষ্ঠ হলে যে ব্যক্তিগত সুখ হয়
তার নীচে জমা থাকে এক-একটা এপিসোডিক বিরতি
নিশ্চিত আশ্রয় থেকে ছদ্ম-সুখে,
নিজস্ব পরিধি ছেড়ে কৌণিকবিন্দুতে-
আজ তবে শূন্যের কথা কেন?
পাখির ঘুমে

কীভাবে গর্ভের বীজে আলো জ্বালব বলো?
জল দেব, মাটি সার কীভাবে কীভাবে
দু’টি কবিতা

আর আজকাত লাভ-ক্ষতির হিসেবনিকেশকে তো
অঙ্ক বলেই মানি না।
সুদকষা দেখলে পেটে খিল ধরে যায় –
হাসি থামে না।
খিদের গল্প (কবিতা)

চৌকাঠ না থাকা ঘরে খিদে নেই / একথা জানে না চাকা
ভানুমতী (কবিতা)

নারীদিবসে চৈতালী চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
বহু বাসনায় (কবিতা)

মানুষের জীবনে তো তেমন আমোদ
নেই। বিনোদন নেই। তারা তাই অবসর পেলে
কষ্টের কথাগুলি কাগজের বলের মত গোল্লা করে
পরস্পর লোফালুফি করে, বেলুনের মতো তাকে
ওড়ায় বাতাসে। সংসারে এমনই নিয়ম।
বরণ (কবিতা)

দীপান্বিতা সরকারের কবিতা
উদযাপন

গোপন দিয়েছি, দিয়েছি ঠোঁটের আদিম / প্লেট সেজেছে আঁশগন্ধে চোবানো তারায়