সুনীলদা বলতেন

‘… অসুখ আমায় রাখলে দূরে নিজেকে আর কীভাবে দিই দোষও / হাতের পাতা সমান্তরাল, সেই তো আমার রুলটানা কাগজ।’
কোভিড-দিনের কথা, কবিতায় কলমের আঁচড়ে ফুটিয়ে তুললেন শ্রীজাত।
বলা যায়

এলানো দুপুরগুলো রাখা থাকে নোঙরবিহীন।
গাছে গাছে এলোমেলো শীত ফুটে থাকে!
বড় বেশি মিঠে লাগে
কাকভেজা বিডিও অফিস।
স্যাঁতস্যাঁতে দিনের আখ্যান অনুপ ঘোষালের কলমে।
একটা নাটক: কবিতা

কিসের অহমিকায়, মাঝপথে রুদ্ধগতি নেমে আসে? অচল হয়ে যায় চতুর্দিক। কেন তুমি বড় নিশ্চুপ হয়ে দেখলে, দুরন্ত পবিত্রতায় ছেয়ে থাকা কবিতাও লেখা হল না আর।… শৌভিক চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
ভাল আছি: কবিতা

ভাবিস না ওলটপালট হয়ে যাবে সবকিছু,বসে যাবে রথের চাকা… ভাল থাকা কাকে বলে, তা নিয়েই কাব্যে প্রশ্ন তুললেন মানস ঘোষ।
করোনা: কিছু প্রেমের কবিতা

সামাজিক দূরত্বই এখন বিধি। বিচ্ছিন্ন মানুষ সরে সরে থাকছে একে অপরের চেয়ে। মরে যাচ্ছে কি ভালবাসা? মন্দাক্রান্তা সেনের মায়াকলমে করোনার প্রেমের কবিতা।
অভিমান: কবিতা

ভালোবাসা, বিরহ আর অভিমানের কাব্যভাষা ফুটে উঠল অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমে।
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত: স্বাতন্ত্র্য ও ঔজ্জ্বল্যে হীরকখণ্ডের মতো তাঁর কবিতা

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত। এক বিরল প্রতিভা। বঙ্গসাহিত্য ও কবিতার জগতে এক চিরস্মরণীয় অনন্য নাম। সম্প্রতি প্রয়াত হলেন জার্মানির হাইডেলবার্গ শহরে। তাঁর কাব্যচর্চায় এ কালের আর এক বিশিষ্ট সাহিত্যিক সৈয়দ কওসর জামাল।
মেলা (কবিতা)

কত দূরের মানুষ আসে মেলায়
ফুলিয়ে চুল টেরি বাগায় বিকেল
তেমনই এক কিশোরী মেয়ের মেলা-কাহিনি ঝিলম ত্রিবেদীর কলমে।