কবিতা: বাৎসরিক

ভুলে থাকা স্মৃতির সাময়িক ঝাপট/ ফিকে হয়ে আসে… শোক এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী। তবু শোকাবহ চারপাশ আমরা কাজ করে চলেছি, নির্বাহ করে চলেছি দৈনন্দিন জীবনযাত্রা। বছর ঘুরলে শোক ফিরে ফিরে আসে আর মনে করিয়ে দেয় কিছু সন মাস তারিখ। লিখছেন অন্তরা দাঁ।
কবিতা: ম্যানিফেস্টো

হাজিরার খাতা নিয়ে ফ্লুরোসেন্ট রোদ/ আড়ালে ডেকেছে তাকে… সমকালের কথা, সমকালীনতার আলেখ্য রচনা করলেন বেবী সাউ।
থাবা: কবিতা

এখন বাউল একা দু-কলি পুরোনো গায়।/চন্দন-রংয়ের সব পাখিও জেনেছে/নতুনের শিসে আজ নিষেধাজ্ঞা আছে!
দশমহাবিদ্যা সিরিজ়

আমাদের বিপরীত মুদ্রাকালে তোমার উন্মাদ এলোকেশী শীৎকার / নখ বসে যাওয়া রক্তপাতে উল্লাসের স্রোত… শক্তির দশ রূপ দশমহাবিদ্যা। তার মধ্যে ভয়ালতম দুই রূপের মহিমায় সমকালকে ধরলেন কুবলয় বসু।
কবিতা: হাসি-ঠাট্টার চন্দ্ররাগ

ছাত্রটি তার চাঁদের পাগল / রাত্রিবেলায় স্নানের সঙ্গে স্নান / জলের বাতাস তাকে কুহু ডাকে / আয় মেঘে ছুটে আয়…
তরুণ কবি অভিরূপ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা।
আলোয় ধোওয়া অক্ষরমালা

কলেজবেলায় তাঁকে পাওয়া। আচমকাই। তরুণদের দঙ্গলের হাতে এসে পড়ে তাঁর অনুক্ত অক্ষরমালা। চমকে ওঠে একটা প্রজন্ম। তারপর জীবনের ঘূর্ণিপাকে তারা ছড়িয়ে যায় দেশবিদেশে। কবির মৃত্যু ফের চমকে দেয় তাদের। ইথারতরঙ্গে একত্রিত হয় প্রজন্মেরা। লিখছেন সুগত মুখোপাধ্যায়।
নিঃশব্দের মাত্রাভেদ

নীরব বাঙ্ময়তা ছিল কবির স্বভাব, তাঁর কাব্যবৈশিষ্ট্য। বারংবার শব্দহীনভাবে অনুভব ব্যক্ত করার কথা বলে গিয়েছেন তিনি, শঙ্খ ঘোষ, তাঁর জীবনে, তাঁর যাপনে। আমরা কি তা শিখতে পারলাম কিছু? প্রশ্ন তুললেন একালের কবি সন্দীপন চক্রবর্তী।
একটু অপু একটু অমল

শঙ্খ ঘোষ কি কেবলই বড়দের? গুরুগম্ভীর? যাঁরা ওঁর ছড়া পড়েছেন, তাঁরা বলবেন না। কিন্তু শিশু-কিশোরপাঠ্য গদ্য? সেখানেও যে অনন্য়তার স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন কালের কবি, সেকথা অনেকাংশেই আড়ালে ধুলো পড়ে থাকে। যত্ন করে তাক থেকে নামালেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।