বইয়ের কথা: ওকাম্পোর রবীন্দ্রনাথ, শঙ্খের ওকাম্পো

আজ বাইশে শ্রাবণ। কবির চিরনির্বাণের দিন। সে দিনটিকে স্মরণ করতে কবির একান্ত গভীর গোপন ‘বিজয়া’-র সঙ্গে এক নিভৃত সাক্ষাতের প্রেক্ষাপট রচনা করলেন কবি অবন্তিকা পাল।
কবিতা: পরবাসী রাত

সে রাতে বৃষ্টি ছিল, মেঘ বুকে, শরীরে আকাশ / কবিতাই জানে শুধু, অভিমানী কত পরবাস… রাতের আঁধারে জমাট বেঁধে পাথর হয়ে থাকা কথা শুনলেন রূপক বর্ধন রায়।
কবিতা: আষাঢ়

অকেজো যান আবহমান খামার / নিরীহ স্নান ঝড়ে ও নির্ঝরে… আষাঢ়ের ধেয়ানে ডুবে থেকে অঝোর কবিতা লিখলেন সুমন ঘোষ।
“সন্ধ্যে নামার আগে”

শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা “চাবি” ও “বিদায় ব্যোমকেশ” সিনেমার “সন্ধ্যে নামার আগে” গানটি নিয়ে তৈরী একটি কোলাজ; – পরিবেশনায় সেজুতি গুপ্ত ও শুভজিৎ
কবিতা: সােনালি ডানার পাখি

আমার সঙ্গে উড়বে? সাথে উড়বে ছি ছি… / লােকে বলবে। ঠকবে শেষে, ফাঁদে ফেলছে, অসঙ্গত…
সন্দীপন চক্রবর্তীর কলমে নিষিদ্ধ প্রেমের ভাষ্য।
দু’টি কবিতা

১ যখন জন্ম হল নড়ে ওঠে দেহগুলি অমলিন চৈত্রের রোদেসুবিশাল মধ্যাহ্নের রোদেলা উদর ফুলে ওঠেরৌদ্রের শিখাগুলি বস্তুত আঘাত করে বোধেচৈত্রের হলুদ আভা নশ্বর দেহ মনে ফোটে। ডুবন্ত এটলান্টিস, প্রায় বিস্মৃত মহেঞ্জোদারোরূপকের আশ্রয় পেয়ে হয়ে ওঠে অধিক প্রগাঢ়চৈতন্যে ছায়া ফেলে হরপ্পার ধ্বংসাবশেষঅচৈতন্য পড়ে থাকে সভ্যতার ভগ্ন অবশেষ। সুদীর্ঘ পথ হেঁটে পৌছাবে যে ক্ষয়প্রাপ্ত কালে পত্তন হয়েছিল […]
অলীক অলকেন্দু

প্রয়াত কবি পার্থ বসু গদ্য লিখেছেন অতি অল্প। তার মধ্যে কয়েকটি বাংলালাইভের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর পুত্র। তাঁর বন্ধু, স্বজন অলকেন্দুশেখর পত্রীকে নিয়ে এই স্মৃতিচারণায় কৌতুক এবং মায়া মাখামাখি হয়ে রয়েছে। রয়েছে অলকেন্দুশেখরের অসামান্য সেন্স অফ হিউমারের ছোঁয়াও।
দু’টি কবিতা

কাচের শার্সি ভিজে যায় তবু বৃষ্টিতে / পাতা নীরবতা কথা ফোটায়নি ফুলগুলি।… উষ্ণতম দিন হোক বা বেসামাল বৃষ্টি, এ শহর জানে রডোডেনড্রন ফোটাতে। কবিতায় ধরলেন নন্দিনী সঞ্চারী।