সুকান্ত ভট্টাচার্যের পত্রগুচ্ছ

সুকান্ত ভট্টাচার্যের পরিচয় বিদ্রোহী, বিরুদ্ধতার কবি হিসেবেই। কিন্তু তাঁর চিঠিতে আমরা পাই এক অন্য সুকান্তকে। তারুণ্যের স্বভাবত অস্থিরতায় উচ্ছল, রোম্যান্টিক, মায়াময় এক যুবককে দেখা যায় সেই চিঠিতে।
কবিতা: বিমনা

বেদনা বিশীর্ণ হলে বিমনা হয় মন।… তরল ভালবাসা আর একাকী যন্ত্রণা মিলিয়ে তৈরি হয় পংক্তিমালা। তাদের জড়ো করে প্রেমার্তি বুনলেন অরিঞ্জয় বিশ্বাস।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৫- গদ্যের পৃথিবী, কবিতার স্বপ্ন

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, ক্ষীরোদ ঘোষের বাজার, কালীঘাটের বাজারের সবজি আর মাছওলাদের কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
কবিতা: এসবের নাম দিতে নেই

“ভেতরে ভেতরে হাঁটা দেয় একটা নিখুঁত পাকদণ্ডী। সে কোথায় পৌঁছতে চায় কে জানে…” সেই কবে থেকে এ হাঁটার শুরুয়াত, কেউ খোঁজ রাখেনি। হাঁটতে হাঁটতে বিকেল হয়ে আসার মায়াবি অনুভব ছুঁয়ে গেল কবিকে। শ্রাবণী খাঁ-এর কবিতা।
কবিতা: প্রেম! আনমনা

সেই যে আমাদের ভালোবাসাবাসি কিসসা; /আমাদের হাত ধরাধরির মুহূর্তগুলো… এই বিশ্বব্যাপী অসুখ আর অপ্রেমের ভিড়ে কিঞ্চিৎ সুখ খুঁজে নিতে প্রেমে অবগাহন করলেন আল মামুন শেখ।
শঙ্খ ঘোষের সন্ধানে

শঙ্খ ঘোষ সত্যের খোঁজ করে গেছেন বিভিন্নভাবে। তিনি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে নানা ভাবে সত্যকে যাচাই করে গেছেন। নিজের ভাবনাজগতের মধ্যে একপ্রকার মিথষ্ক্রিয়া নির্মাণের প্রচেষ্টা ছিল তাঁর নিরন্তর। লিখছেন হিন্দোল ভট্টাচার্য।
রবীন্দ্রনাথ ও অমিয় চক্রবর্তী: সখা ও সচিব

কবি অমিয় চক্রবর্তী ছিলেন রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব এবং তাঁর মনের খুব কাছাকাছি। তাঁর প্রতি কবির স্নেহ ভালবাসা বহুবার প্রকাশ পেয়েছে চিঠিতে, সাহিত্যে। আলোচনা করলেন পীতম সেনগুপ্ত।
দু’টি কবিতা

সময় বলে কিছু হয় না। আসলে একটা অদৃশ্য নদী কিছুটা পথ পেরিয়ে পেছনে ফিরে দেখে
কচুরিপানার ডালে বসে অন্যমনস্ক তিনটে কাক। বা সাতটা আটটা দশটা… একাকিত্বের বোধ যখন বয়ে আনে মৃত্যুচেতনা, শূন্যতা, সেই ছবি আঁকলেন অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।