কবিতা: ছেড়ে যাওয়ার আগে

মায়াহীন কুয়াশার কাছে / থেকে যাক কিছু টুকে রাখা মেঘলা বিকেল। / অবুঝের বীজ ধান।… মেঘ বৃষ্টি ভিজে ভিজে আবেশে প্রকৃতির গান, মায়াময় জীবনের আখরমালা অনুপ ঘোষালের কলমে।
কবিতা: দাহ

অতএব চিতাকাঠ, অতএব ডোমের প্রলাপ /
সমস্ত শিশুর রন্ধ্রে ধীরে ধীরে ঢুকে যায়… মৃত্যুচেতনার গভীরে ঢুকে ছাই ওড়াতে ওড়াতে এক অন্য়তর সত্যের সন্ধান করেন কবি। তমোঘ্ন মুখোপাধ্যায়ের কলমে…
কবিতা: একটি প্রেমের কষ্ট

তোমার শরীরে ঐশ্বর্যের বিচিত্র প্রকাশ / সুকোমল আবরণে পেলব রেখেছ তুমি / এমন আদর্শবাদ তোমাকে আবর্তন করে… বিষাদ ও যন্ত্রণার ধূপছায়া প্রান্তরে একাকী নারীর কথা লিখলেন মনোরঞ্জন নস্কর।
কবি ও চিত্রকরের যুগলবন্দি

তরুণ চিত্রকরের সঙ্গে কবির সাক্ষাৎ হল ১৯১০ সালে। নন্দলালের আঁকা জলরঙে মা তারা-র ছবি দেখে কবি তাঁর সাক্ষাৎপ্রার্থনা করেন। আমৃত্যু শ্রদ্ধা ভালবাসার সম্পর্কের সেই শুরু। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ২

অ্যালাবামার এক তরুণ কবি বলেছিলেন, কবিদের কোনও নাম থাকা উচিত নয়, কারণ তাতে লেগে থাকে জাতি পরিচয়ের গন্ধ। সেই তরুণ কবির সঙ্গে কখনও আলাপ হয়নি বাঁকুড়ার কবি স্বরূপ চন্দের। বিনিসুতোয় অ্যালাবামা থেকে বান্দোয়ান গাঁথলেন সুবোধ সরকার।
দু’টি কবিতা

বুকের মধ্যে দেখো– / একটা নিমগাছ তার পাতা থেকে / বৃষ্টির রেণু / ছড়িয়ে ছড়িয়ে ছড়িয়ে ছড়িয়ে/ চারদিকে কেমন মুঠো মুঠো/ মন-খারাপ ভাসিয়ে দিচ্ছে।…. সুতনুকা ভট্টাচার্যের কবিতা
দু’টি কবিতা

আমরা সবাই / চিরকাল পথ খুঁজে গেছি / আমরা কখনও কেউ পথ হ’তে পারিনি!… পথিক হতে চেয়ে জীবন গিয়েছে চলে কুড়ি কুড়ি বছরের পার। কিন্তু পথের হদিশ কি মিলেছে? মৌলীনাথ গোস্বামীর কবিতা।
কবিতা: অন্ধকারকে থামতে বলো

অন্ধকার হ্রদকে বলো / মিছিমিছি-ই সে নিরঙ্কুশ শূন্যতার কথা বলছে… এক আঁধার সময়ে আঁধারের আখ্যান শোনালেন সৌগত চট্টোপাধ্যায়।