কবিতা: মশলাচরিত

জীবনের নানা রং, নানা স্বাদ, নানা রূপ। তাই তো কথায় বলে জীবনের মশলানামা! স্পাইসেস অফ লাইফ। মশলা নিয়ে ভাবনাচিন্তা ছন্দে বাঁধলেন শ্রীদর্শিনী চক্রবর্তী।
কবিতা: পরবাসী রাত

সে রাতে বৃষ্টি ছিল, মেঘ বুকে, শরীরে আকাশ / কবিতাই জানে শুধু, অভিমানী কত পরবাস… রাতের আঁধারে জমাট বেঁধে পাথর হয়ে থাকা কথা শুনলেন রূপক বর্ধন রায়।
কবিতা: আষাঢ়

অকেজো যান আবহমান খামার / নিরীহ স্নান ঝড়ে ও নির্ঝরে… আষাঢ়ের ধেয়ানে ডুবে থেকে অঝোর কবিতা লিখলেন সুমন ঘোষ।
দু’টি কবিতা

কাচের শার্সি ভিজে যায় তবু বৃষ্টিতে / পাতা নীরবতা কথা ফোটায়নি ফুলগুলি।… উষ্ণতম দিন হোক বা বেসামাল বৃষ্টি, এ শহর জানে রডোডেনড্রন ফোটাতে। কবিতায় ধরলেন নন্দিনী সঞ্চারী।
কবিতা: বিমনা

বেদনা বিশীর্ণ হলে বিমনা হয় মন।… তরল ভালবাসা আর একাকী যন্ত্রণা মিলিয়ে তৈরি হয় পংক্তিমালা। তাদের জড়ো করে প্রেমার্তি বুনলেন অরিঞ্জয় বিশ্বাস।
কবিতা: এস হাতে হাত ধরি

জড়াবে কতটা কাকে, / সে ইঙ্গিত থাকে না বাতাসে।… ভালবাসা আর সংহতির আখ্যান কবি উৎপল চক্রবর্তীর কলমে।
কবিতা: জন্ম

জন্ম হচ্ছে; মায়ের শ্রীমুখ তীক্ষ্ণ ব্যথায় কাতরে উঠল। / একটা নাড়ি ছিন্ন হতেই স্বতন্ত্র হই রক্তপুতুল।… মনুষ্যজন্মের ব্যথাতুর আত্মতৃপ্তির সঙ্গে কবি মিলিয়েছেন মাতৃদেহ অবলম্বন করে বেড়ে ওঠার তৃপ্তিকে। তমোঘ্ন মুখোপাধ্যায়ের কবিতা।
কবিতা: ফিরব না তো মোটে

এই ভাবি যে সামনে তার দোর / আবার এসে দাঁড়ায় সে শহর!… কলকাতার বুকে কুয়াশা জমে। উড়ে যেতে যেতে নীচের দিকে তাকিয়ে নিঃশ্বাস ফেলে নাগরিক। সবর্ণা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।