নারায়ণং নমষ্কৃত্যং নরঞ্চৈব নরোত্তমম্

একের পর এক মধুর ভাণ্ডার তিনি খুলে দিয়েছেন বাঙালি পাঠকের সামনে। দান্তের দিভিনা কোম্মেদিয়া, লেওনার্দোর নোটবই, ডিজনিল্যান্ডের দরজা, চার্লস লিন্ডবার্গের অভিযান, রোঁদ্যার দ্য থিঙ্কার আর দ্য কিস-এর মতো ভাস্কর্য, ভ্যান গখের চিত্রকলাকে দুই মলাটের বাঁধনে হাতে তুলে দিয়েছেন তিনি। বাঙালি পাঠক সেই মধুভাণ্ড চেটেপুটে খেয়েছে। আবার চমকিত হয়েছে যখন এই লেখকই লিখছেন ‘আমি নেতাজীকে দেখেছি’, ‘আমি রাসবিহারীকে দেখেছি’ কিংবা ‘নেতাজীর রহস্য সন্ধানে’-র মতো গবেষণামূলক বই। পত্রপত্রিকার আনুকূল্য পাননি কোনওদিনই। সেই অর্থে ‘হাই ব্রো’ লেখক ছিলেন না। কিন্তু জীবদ্দশাতেই দেখে গেছেন, তাঁর পাঠকের ঢল নেমেছে বইমেলায়। কলেজস্ট্রিটে। পাড়ার বইয়ের দোকানে।
নারায়ণ সান্যাল পেশায় ছিলেন একজন কৃতী বাস্তুকার। আর নেশায় ছিলেন সফল গদ্যকার। তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য কৌশিক মজুমদারের।
কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ১

অনুতোষ মজুমদারের বাস শহরতলিতে। চাকরি থেকে অবসর নিয়ে সস্ত্রীক বাস, ঘটনাহীন জীবন। পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। তার মধ্যে ‘কাকলি’ নামের গানের ইশকুলও রয়েছে। সেখানে গান শিখত অনুতোষের বাল্যপ্রেমিকা শ্যামাশ্রী। ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ প্রথম পর্ব।
অপরিমেয় প্রতিভার আধার

সাহিত্যিক রাজশেখর বসু ওরফে পরশুরাম আমাদের ঘরের লোক। তাঁকে আমরা চিনি তাঁর রচনার মাধ্যমে। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে কেমন ছিলেন মানুষটি? দুঁদে রসায়নবিদের মনের রসায়নটি কখনওই আসতে দেননি বাইরে। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
শ্যামল চরিত মানস

আজ, ২৫ মার্চ প্রখ্যাত সাহিত্যিক শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্মদিন। তবে পেশাগত জীবনে তিনি ছিলেন সাংবাদিক। এবং এক আশ্চর্য ব্যতিক্রমী মজাদার মানুষ। তাঁকে নিয়ে লিখছেন তাঁর একসময়ের সহকর্মী সমর মিত্র।
‘স্বদেশী’ রাজশেখর

রাজশেখর বসুর সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। কিন্তু তাঁর গোপন দেশপ্রেমের দিকটি আমাদের কাছে অজানাই রয়ে গিয়েছে, কারণ এ বিষয়ে তিনি নিজে কিছুই লিপিবদ্ধ করেননি। আলো ফেললেন অশোককুমার মুখোপাধ্যায়।
ছোটগল্পের পরশুরাম

পরশুরাম আর কৌতুকরস সমার্থক। তাঁর গদ্যসাহিত্যে, বিশেষত ছোটগল্পের প্রতিটি পরতে, ভাষার ব্যবহারের, চরিত্রের নির্মাণে যেন কুলকুলে হাসির ফল্গুধারা। তাঁর গদ্যসাহিত্য নিয়ে লিখছেন বিশ্বজিৎ পাণ্ডা।
যাঁকে কড়ি দিয়ে কেনা যায় না

বিমল মিত্র। একডাকে যাঁকে চেনে তামাম বাঙালি পাঠক। বাংলার বাইরেও তাঁর জনপ্রিয়তা অটুট। কালজয়ী উপন্যাসের লেখক বিমল মিত্রের জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে লিখলেন উৎপল চক্রবর্তী।
আমার চোখে শংকর

সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার পেলেন বাঙালি সাহিত্যিক শংকর। তাঁর সাহিত্যকীর্তি দেশকালের সীমা ছাড়িয়েছে বহুদিনই। স্বীকৃতি এল এতকাল পর। শংকরের সঙ্গে অসমবয়স্ক সখ্যের গল্প শোনালেন ডাঃ পাঞ্চজন্য ঘটক।