মাইকে পুজোর গান শুনে তুলবার চেষ্টা করতাম

পাশাপাশি কিন্তু পুজোর গানের তালিকায় সম্পূর্ণ কালোয়াতি বাংলা গানও (যাকে আমরা সাধারণতঃ রাগপ্রধান বলি) সমানভাবে স্থান পেয়েছে। পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী, শিপ্রা বসু বা হৈমন্তীদির মতো শিল্পীদের রাগাশ্রয়ী বাংলা গানও কালজয়ী পুজোর গান হিসাবে আজও ভীষণভাবে সমাদৃত।
কণ্ঠে নিলেম গান: পুজোর গান- সেকাল একাল (১)

পুজোর গানের ইতিহাস এক ঝলক ফিরে দেখলেন বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক স্বপন সোম।
বাবার গল্প (পর্ব ৪)

হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র মৈনাক বিশ্বাস।….
শুধু যাওয়া আসা (স্মৃতিতর্পণ)

গুরুর জন্মতিথিতে শিষ্যার চিরবিদায়, এমনটা সচরাচর দেখা যায় না। সুচিত্রা মিত্রের জন্মদিনে পূর্বা দামের প্রয়াণ এমনই এক বিরল ঘটনার সাক্ষী করে দিল তাঁর অগণিত ভক্তকে। তাঁকে নিয়ে একান্ত স্মৃতিচারণে স্বপন সোম।
বাবার গল্প (পর্ব ৩)

আগুনঝরা সত্তরের দশক। একদিকে নকশালবাড়ি আন্দোলন, অন্যদিকে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ। দুই আবহে ফুটছে বাংলা। হেমাঙ্গ বিশ্বাস, সলিল চৌধুরী, অনিল আচার্য সকলে কাজ করছেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। সেই উত্তাল সময়ের চালচিত্র মৈনাক বিশ্বাসের কলমে। …
বাবার গল্প (পর্ব ২)

দেশভাগ তাঁদের দু’জনকেই আলোড়িত করত। সেই সূত্র ধরেই এক অনাবিল অন্তরঙ্গতায় বাঁধা পড়েছিলেন দুই আদ্যন্ত বামপন্থী চিন্তক-শিল্পী, যা বজায় ছিল আমৃত্যু। হেমাঙ্গ বিশ্বাস-ঋত্বিক ঘটকের বন্ধুতার খুঁটিনাটি আজ মৈনাক বিশ্বাসের স্মৃতি থেকে…।
হাসতে হাসতে বলতেন ইংরিজি না জানায় নিজের বিপত্তির গল্প

লতা মঙ্গেশকর ছিলেন তাঁর ভক্ত। আর তিনি মনে মনে পুজো করতেন লতাদিদিকে। একবার পিন্টু ভট্টাচার্যকে খোদ লতাই বলেছিলেন, কলকাতায় প্রতিমার মতো আর্টিস্ট থাকতে আপনারা আমার কাছে ছুটে আসেন কেন বলতে পারেন? আজ প্রতিমাদেবীর প্রয়াণদিবসে সেই বাঁশরীকণ্ঠকে স্মরণ করলেন শৌণক গুপ্ত।…
৪৬-এর দাঙ্গায় নিজে গান বেঁধে নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে গাইতেন!

আজ তাঁর চল্লিশতম প্রয়াণ দিবস। আর আজও বাঙালি আকণ্ঠ নিমজ্জিত উত্তমে। কিন্তু শুধু কি রুপোলি পর্দায় সীমিত ছিল তাঁর ক্যারিশমা? গান, কবিতা, খেলাধুলো কোথায় না নিজেকে মেলে দিয়েছিলেন তিনি! খোঁজ দিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।…