সাঁঝের তারকা

তিনি ছিলেন প্রকৃত অর্থে তারকা। রাজনীতির ময়দান থেকে সঙ্গীতজগতের দিকপালেরা ছিলেন তাঁর একনিষ্ঠ ভক্ত। বাংলা গানে এক নতুন ধারার জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। তবু তাঁকে মনে রাখেনি আত্মবিস্মৃত বাঙালি। সত্যজিতের শতবর্ষে হইহই করা বাঙালি স্রেফ ভুলে গিয়েছে তাঁর শতবর্ষ। লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।
মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: শেষ পর্ব

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ শেষ পর্ব।
মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: প্রথম পর্ব

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ প্রথম পর্ব।
ত্রিশে পা ‘তোমাকে চাই’

এ শুধু নিছক এক গান নয়। এক যুগ, এক কাল থেকে অন্য কালে উত্তরণের ভেরী, এ এক যুগান্তরের দিকনির্দেশ। বাঙালিজীবনে ‘তোমাকে চাই’ এমনই একটি শব্দবন্ধ। একটি সুরের ব্যঞ্জনা। ত্রিশে পা দিল সেই গান। লিখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
“ভাবতাম আপনি গানটান পছন্দ করেন না”

এক ঐতিহাসিক সাক্ষাৎ। এক অবিস্মরণীয় সাঙ্গীতিক আবহ। দুই জগতের দুই মহারথী। মহাত্মা গান্ধী সমীপে সঙ্গীতাচার্য দিলীপকুমার রায়। লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
কণ্ঠে নিলেম গান: শিল্পীর মৃত্যু নেই- শেষ পর্ব

মান্না বাংলা বেসিক ও ছবির গান যা গেয়েছেন, তার এক প্রধান স্তম্ভ সুরকার সুধীন দাশগুপ্ত। তাঁর সুরে মান্নার প্রথম গান ‘ডাক হরকরা’ (১৯৫৮) ছবিতে। ছবির কাহিনিকার তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, লোকায়ত সুরের আবেশে চিরস্মরণীয় হয়ে রইল ‘ওগো, তোমার শেষ বিচারের আশায়’ বা ‘মনরে আমার শুনলি না বারণ’… হৃদয় উজাড় করে গেয়েছিলেন মান্না। মান্নার এই গানগুলি ছিল রবীন্দ্র-সান্নিধ্য-ধন্য শান্তিদেব ঘোষের লিপে।
কিংবদন্তী শিল্পীদের হয়ে ওঠার যাত্রাপথ ফিরে দেখছেন গবেষক-শিল্পী স্বপন সোম। এই পর্বে রইল মান্না দে-র বাংলা আধুনিক ও ছায়াছবির গানের প্রসঙ্গা।
চেনা অচেনাতে যাক না মিশে

সিনেমায় সঙ্গীত পরিচালনা চিরকালই পুরুষদের আধিপত্যের জায়গা। সে বাংলা গানের স্বর্ণযুগই হোক, বা অন্য যুগ। হাতে গুনে ক’জন মহিলা সুরকারের নাম মনে করা যাবে? উত্তর খুঁজলেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
একাত্তরের মুক্তির গান: পর্ব ২

সালটা ১৯৭১। বাংলাদেশ লড়ছে স্বাধীনতার জন্য আর স্বাধীন বাংলা বেতারে বাজছে একের পর এক জনজাগরণী দেশাত্মবোধক গান। কখনও রবি ঠাকুরের, কখনও নজরুলের আবার কখনও বা তরুণ সুরকার গীতিকারের দল মাতিয়ে দিচ্ছেন আমজনতাকে। মুক্তিযুদ্ধের গান নিয়ে স্মৃতিচারণে ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।