খাবার খেতে নয়, খাবার হিসেবে

আর এক রকমের বুনো পাখি দেখা যায়, অনেকটা বড়সড় মুরগির মতো, কিন্তু দেখতে ভালো নয়! তারা ওড়ে না, কিন্তু নির্ভয়ে সারা পাড়া চষে বেড়ায় সন্তানসন্ততি নিয়ে! তাদের দেখে আমার মনে হয় দাদু-ঠাকুমা, ছেলে-বৌ-নাতিপুতি নিয়ে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছে!… লিখলেন স্বপ্না রায়
কবিতা: চলেছ কোন্ দিকশূন্যপুরে

মায়া! কীসের মায়া? কীসের প্রতি টান?/ একসময় মনে হয় সব জঞ্জাল;/ দু’হাতে যা জড়ো করেছি এতদিন…
কবি অজিত বাইরির নতুন কবিতা
কবিতা: শিশু

দুপুরে দূরে দূরে পায়ে পায়ে টুকরো সোয়েটার/ নীল নীল আকাশের, আবিরের টুকরো দস্তানা… ঝিলম ত্রিবেদির নতুন কবিতা
উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১৩

সেই সেকালের সঙ্গীতভবনে৷ কাদের সব পেয়েছি জানো শিক্ষক হিসেবে? বাচ্চুদি মানে নীলিমা সেন, মোহরদি তো শেখাতেনই৷ কি অপূর্ব চেহারা ছিল মোহরদির৷ উনি ক্লাসে ঢুকতেন, সারা ক্লাস যেন আলো হয়ে যেত৷ সেই বিশুকাকার বাড়িতে দেখা সরস্বতীর প্রতিমার মত৷
গল্প: নবদিগন্ত

ব্যাটসম্যানের ফুটওয়ার্কের যোগাযোগ সরাসরি বাঁধা মস্তিষ্কের সঙ্গে। মনে চাপ থাকলে ব্যাটসম্যানের পা নড়ে না। দেবু মাথার ভার ঝেড়ে ফেলে বিশ বছর আগে ইস্টবেঙ্গল মাঠে একটা বিরানব্বই রানের প্রাণবন্ত ইনিংসের মধ্যে ঢুকে পড়ল। চটপটে পায়ে দু স্টেপ এগিয়ে মাথা একদম বলের লাইনের ওপরে নিয়ে বলটা হাভভলিতে নিল। নিখুঁত টাইমিং-এ বল উড়ে গেল টার্নের দিকে মিড অনের ওপর দিয়ে।
…অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নতুন গল্প ‘নবদিগন্ত’
শান্তি

হোমাগ্নি, ঘি-এর দাহ, মহাশূন্যে ধোঁয়াো।/ শান্তিপাঠে ভুল হয়। ভ্রমের ফোয়ারা/ ছেটায় শোকের রজঃ…
তমোঘ্ন মুখোপাধ্যায়ের কবিতা
দুটি কবিতা

তবুও তো আজ শুধু আমাদের কথা হওয়া ছিল/ তবুও তো আজ ভরাডুবি বাকি ছিল/ দেখ তো কেমন একযুগ পার হয়ে গেল সুখী দম্পতির মতোই…/ শুধু দূরত্বটুকু ওই নক্ষত্রের!
সবর্ণা চট্টোপাধ্যায়ের দুটি কবিতা
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ৭

আমাদের বন্ধুরা নিজেদের মধ্যে রসিকতার ছলে বলাবলি করে যে বাংলা কবিতায় নানা রকম কাল্টের যুগ আসে। নব্বই দশকের জয় গোস্বামী সম্পর্কিত হাজারো প্রবাদ-রূপকথা ও বাংলা কবিতায় তাঁর প্রভাব পেরিয়ে এসে আমরা ভাস্কর চক্রবর্তীর কাল্ট দেখেছিলাম। তারপর দেখলাম প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এখন শম্ভু রক্ষিত ও বীতশোক ভট্টাচার্যকে নিয়ে চর্চা হচ্ছে।… শাক্যজিৎ ভট্টাচার্যের কলাম।