ফুল্লরার চাঁদকথা

সময়ের পিদিমফেরানো ডাকে ফুল্লরার রান্নাঘরে বাড়ন্ত হয় সবজে বাতাস। একচিলতে নিকোনো দাওয়ায় তখন রোদ্দুর, আঁচল পাতে আকিঞ্চনে। জিরোন মুহূর্তের পল গুণে মৌসুমী আনে দু’একটা পথভোলা পিছুফেরা। থিরথিরে কানের লতিতে মুখ রাখে পাখিময়তা… চরণছোঁয়া চড়ুইগুলো চিকচিকোনো বাতাবাহক বার্তা তো নয় ডাক পাঠানো কথার ফাঁক ফাঁকির মধ্যে জোড়াশালিক জোড়াঠোঁট প্রেমকেদারায় তেহাই ঠোকে নেত্র ঠ্যাকায় নিত্য ঠ্যালা ঝাঁপতালেতে […]
কোনও গৃহবধূর যে কোনও তিনটি দিন

কমিকস পড়তে আমার কী ভালই যে লাগে। অথচ এখন আর পড়া হয় না। সেদিন গৌতমের কাছ থেকে দুটো টিনটিন এনেছিলাম। বাড়িতে এখনও অরণ্যদেব, ম্যানড্রেক– ইন্দ্রজাল কমিক্সের পুরো সেট গুছিয়ে রাখা আছে। বিয়ে হলেই অনেক কিছুই কীরকম আপনা-আপনি পালটে যায়। নিষেধের ভাইরাস উচ্চারিত বা অনুচ্চারিতভাবে চারপাশে বিজবিজ করে। বাড়িতে চান করতে গিয়ে গলা খুলে গান করেছি। […]
দূরবিনে চোখ রেখে দ্যাখো

আমি একটু অবাক হতে চাই আবার। একটা না-অবাক সময়ে দাঁড়িয়ে একটা অবাক করে দেবার মত ভালবাসা চাই, একটা মেশিনগান চাই যা থেকে বুলেট বেরোয়না, জ্যোৎস্না বেরোয়।
পৃথ্বী বসু’র কবিতা

তুচ্ছ দূরের আকাশ থেকেমেঘেরা ইশারা করে, আমার ভূমিকা কত ক্ষীণ! ওষুধের গন্ধ মেখে, চুপচাপ বসে শুধুযখন এই দৃশ্য চোখে পড়ে– শ্বাসকষ্ট বুকে নিয়ে,একা একটা জবুথবু ভূত সূর্য গোটা মুখে পুরে কী উপায়ে শুরু করছে দিন… কুসংস্কার অন্ধকার ঘরে তুমি, শাড়ি-শায়া খুলে দিচ্ছপঁচানব্বই সাল…চোখ বুজলে দেখতে পাই,তোমার স্বামীর পেটে ভাত এঁটো লিঙ্গ থেকে ওই ঝরে পড়াবীর্যের […]