দু’টি কবিতা

রামধনু ততটা প্রাসঙ্গিক নয় ভেবে
তোমার খুলে রাখা বাসি জামা, শহরতলির মিথ্যে পরিচয়
অচল চোখের মতো করে তুলছে দৃশ্য
জিগ-স’ (কবিতা)

জীবনের নানা রঙিন টুকরো একটু একটু করে জুড়ে জুড়ে তৈরি হয় জিগ স’ পাজল। সেই রংবেরংয়ের কাটাছেঁড়া জুড়ে জুড়ে বোনা নকশি কাঁথা সোহমের কলমে।
ফেরা (কবিতা)

আজকাল রোজ বিকেলে ঝড় ওঠে। কালবৈশাখী। / আশপাশের ঘর থেকে দুমদাম জিনিসপত্র পড়ার শব্দ আসে। / মা ছুটে জানলা বন্ধ করতে যায়।
পশমিনা (গল্প)

কিংশুক আর শ্রেয়ার বিয়েতে অনুঘটকের কাজ করেছিল কাশ্মীর থেকে আনা পশমিনা শাল। তাদের ডিভোর্সের পর চুরি গেল সেই শালও। তারপর? পড়ুন বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছোটগল্প পশমিনা।…
দ্যূতক্রীড়া

আধুনিক আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে মনে রেখে এক সাবলীল রাজ-আখ্যান বুনেছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়, আধুনিক বাংলা পদ্যে।
জ্যামিতি (কবিতা)

আমাদের বৃত্তগুলো ছোট হয়ে আসছে / আর ফিটফাট বর্গক্ষেত্ররা, মুচকি হাসছে দূর থেকে।
উত্তরপুরুষ, তুমি (কবিতাগুচ্ছ)

আসলে সে রূপকথা, যাকে তুমি এতকাল জীবন ভেবেছ
যত ধিকিধিকি আগুন জ্বলবে, তত তোমার মনে পড়বে বালককৃষ্ণের কথা-
কখনও গিয়েছ কারও বাঁশি শুনে তার পিছুপিছু?
সাম্যের গান (কবিতা)

এই ভাবেই ধনী এই শহরের ফুটপাথে
বসে ওরা ফেরি করে একবেলার
আধপেটা খিদেওলা সন্তানের দায়…