প্রেমের বই বা বইয়ের প্রেম

প্রেমের বই। তার কতখানি কদর আজকের এই দৃশ্য-শ্রাব্য যুগে? প্রেমের সিনেমা কিংবা প্রেমের নাটকের সঙ্গে সে কি আদৌ পাল্লা দিতে পেরেছে? চিরন্তন প্রেমের বই বা বইয়ের প্রেম নিয়ে আলোচনায় পল্লবী মজুমদার।
কবিতার শব্দকোশ: পর্ব ৩

পিঙ্গলের ছন্দসূত্র-অনুযায়ী অক্ষর ধরে-ধরে ছন্দের প্রকারভেদ করা হয়েছে। সে-হিসাবে ছন্দ, অতিছন্দ, বিচ্ছন্দ‒ তিনটি শ্রেণি।
সামান্থা আর সিদ্ধেশ

তৃষ্ণা বসাক লিখছেন – এই ব্যালকনি থেকে আগে দেখা যেত পুরোটা, এই নিমগাছটা তখন কিশোর ছিল। এখন আর দেখা যায় না।
ছাড় বেদয়া পত্র: পর্ব ৩

এখনও শাসকের ধর্মই সংখ্যালঘু। তবে শিষ্ট সমাজের যা ব্যবহার, ভবিষ্যতে যে কী হবে ভাবতেই শিউরে উঠলেন পরম বৈষ্ণব!
কবিতার শব্দকোশ: পর্ব ২

অক্ষরবৃত্ত: এ-ছন্দের আরও অনেকরকম নাম– তানপ্রধান, মিশ্রকলাবৃত্ত, মিশ্রবৃত্ত, অক্ষরমাত্রিক, বর্ণমাত্রিক। অক্ষরবৃত্ত নামটি প্রবোধচন্দ্রের দেওয়া, তানপ্রধান অমূল্যধনের। আরও অনেকে নানারকম নামে ডেকেছেন এই ছন্দটিকে। তবে, অক্ষরবৃত্তটাই চালু হয়ে গেছে বেশি। প্রবোধবাবু লিখেছেন : “অক্ষরবৃত্ত ছন্দের মূলে একটি ধ্বনিতত্ত্ব আছে। সেই তত্ত্বটি এই যে, অক্ষরবৃত্ত ছন্দের অন্তর্গত প্রত্যেকটি শব্দ শেষাংশে মাত্রাবৃত্তধর্মী ও অন্যাংশে স্বরবৃত্তধর্মী। সুতরাং অক্ষরবৃত্ত আসলে […]
আর কয়েকটা প্রেমের লেখা

বাংলালাইভের জন্য প্রেমের কবিতাগুচ্ছ সাজালেন শ্রীজাত।
কবিতার শব্দকোশ: পর্ব ১

বহু গ্রন্থের সাহায্য গৃহীত হয়েছে এ-কাজে। সবশেষে, সেসব গ্রন্থেরও একটি তালিকা (bibliography) সংযোজিত হবে, যাতে পাঠক তাঁর কৌতূহল নিরসনের সুযোগ পেতে পারেন। এখানে শুধু কৌতূহলটি জাগিয়ে তোলাই মুখ্য উদ্দেশ্য। বিশেষ করে, তরুণ প্রজন্মের কবি, কবিতা-অনুরাগী ও কাব্যের ছাত্রছাত্রীরাই এটির উদ্দিষ্ট পাঠক।
চোখের আলোয়: ছোটগল্প

স্বস্তিকা কী বলবে কথা খুঁজে পাচ্ছিল না। তবে শুনতে ভাল লাগছিল। কত বছর পর আবার মায়ের গলা। একটু বেশিই কি ইমোশনাল হয়ে যাচ্ছে ও? খেয়ে দেয়ে মা পৌঁছে দিয়ে এল ঘরে। কুঞ্জকাকা সুন্দর করে পরিষ্কার করে ধূপ জ্বালিয়ে রেখেছে। বিকেলে দেখা হবে স্বস্তিকার বন্ধুদের সঙ্গে… তারপর? লিখছেন সৈকত ঘোষ।