গল্প: ক্লোমা: প্রথম পর্ব

Bengali Science Fiction

এ গল্প ভবিষ্যতের, যখন দুনিয়া আরও অনেক বেশি ভয়ঙ্কর অপরাধের কবলে। মারণ ভাইরাসের শিকার হওয়া আটকাতে নেমে পড়ে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ছটি ছেলেমেয়ে যাদের নিজেদের শরীরেও রয়েছে বিশেষত্ব। পড়ুন কল্পবিজ্ঞান-কাহিনি অনুভা নাথের কলমে।

কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ৭

Amar Mitra episodic novel

শহরতলি পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। সেখানেই বসবাস এ পাড়ার বয়স্ক মানুষদের। তারই মধ্যে বেমক্কা আসে জুড়ান রায়। তাকে মানায় না এ পাড়ায়। তবু সে সবজান্তা, সে ঠোঁটকাটা। অমর মিত্রের ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ পর্ব ৭।

কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ৬

Amar Mitra novel in Bangla illustration Sankha Karbhaumik

শহরতলি পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। সেখানেই বসবাস এ পাড়ার বয়স্ক মানুষদের। লেখক সুমিতাভ মৈত্র থেকে কেরানি গুণেন রায়, সকলেই প্রাতর্ভ্রমণের সঙ্গী। অমর মিত্রের ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ পর্ব ৬।

সাহিত্যে সারমেয়গাথা

Dogs in Literature

মানুষের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু, সহচর যে চতুষ্পদ প্রাণিটি, তার নাম সারমেয়। চোর ডাকাত ধরা থেকে শুরু করে নিঃসঙ্গ অসহায় মানুষকে সঙ্গ দেওয়া, অন্ধের যষ্টি হয়ে ওঠা, সবেতেই সারমেয় একমেবাদ্বিতীয়ম। সাহিত্য-ভিত্তিক বিখ্যাত সারমেয়দের গপ্পো লিখলেন কৌশিক মজুমদার।

শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রভাবনা: একটি দিক

Analysis of Tagore by Shankha Ghosh

যদি সময়ের নিরিখে সাজিয়ে ফেলা যায় শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রবিষয়ক বই তাহলে দেখা যাবে ১৯৬৯ সালে ‘কালের মাত্রা ও রবীন্দ্রনাটক’ দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু। দীর্ঘ যাত্রাপথে ক্রমশই তিনি গণপরিসরে রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুপরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।

রাশিতত্ত্বের নিরিখে ফেলুদা

Feluda and Topshe

সত্যজিত রায়ের সৃষ্টিতে সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয় চরিত্র ফেলু, তোপসে আর জটায়ু। তাঁদের রাশিতত্ত্বের মাপকাঠিতে ফেলে সংখ্যা নিয়ে খেলা করলেন মলয় দে।

শঙ্খ ঘোষের ছড়া

Shankha Ghosh

শঙ্খ ঘোষ বাংলা কবিতার জগতে একটি প্রতিষ্ঠানস্বরূপ। কিন্তু ছোটদের ছড়াতেও যে তাঁর অনায়াস এবং অনবদ্য বিচরণ সেকথা আমরা প্রায় ভুলতেই বসেছি। মনে করালেন আর এক দিকপাল ভাষাতাত্ত্বিক পবিত্র সরকার।

নারায়ণং নমষ্কৃত্যং নরঞ্চৈব নরোত্তমম্

narayan sanyal

একের পর এক মধুর ভাণ্ডার তিনি খুলে দিয়েছেন বাঙালি পাঠকের সামনে। দান্তের দিভিনা কোম্মেদিয়া, লেওনার্দোর নোটবই, ডিজনিল্যান্ডের দরজা, চার্লস লিন্ডবার্গের অভিযান, রোঁদ্যার দ্য থিঙ্কার আর দ্য কিস-এর মতো ভাস্কর্য, ভ্যান গখের চিত্রকলাকে দুই মলাটের বাঁধনে হাতে তুলে দিয়েছেন তিনি। বাঙালি পাঠক সেই মধুভাণ্ড চেটেপুটে খেয়েছে। আবার চমকিত হয়েছে যখন এই লেখকই লিখছেন ‘আমি নেতাজীকে দেখেছি’, ‘আমি রাসবিহারীকে দেখেছি’ কিংবা ‘নেতাজীর রহস্য সন্ধানে’-র মতো গবেষণামূলক বই। পত্রপত্রিকার আনুকূল্য পাননি কোনওদিনই। সেই অর্থে ‘হাই ব্রো’ লেখক ছিলেন না। কিন্তু জীবদ্দশাতেই দেখে গেছেন, তাঁর পাঠকের ঢল নেমেছে বইমেলায়। কলেজস্ট্রিটে। পাড়ার বইয়ের দোকানে।

নারায়ণ সান্যাল পেশায় ছিলেন একজন কৃতী বাস্তুকার। আর নেশায় ছিলেন সফল গদ্যকার। তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য কৌশিক মজুমদারের।