দু’টি কবিতা

শিউলির রঙে পিছুটান কথা বলে, / সাড়ে তিন হাত বদলে ফেলেছে রূপ… উদয়ন গোস্বামীর কবিতায় আলো-আঁধারির রূপ।
‘পথের দাবী’ ও রবীন্দ্র-শরৎ পত্রালাপ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে ‘পথের দাবী’ উপন্য়াস লিখলেন এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পেল, তখন ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করল। হতাশ, দুঃখিত শরৎবাবু প্রতিবাদের আশায় চিঠি লিখলেন রবীন্দ্রনাথকে। কিন্তু আশাপূরণ হল না। কেন? খোঁজ নিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বনফুলের শিক্ষক বনবিহারী

‘অগ্নীশ্বর’ সাহিত্যিক বনফুলের এক অনবদ্য সৃষ্টি। তাঁকে বাঙালির কাছে অমর করে রেখেছেন মহানায়ক উত্তমকুমার। কিন্তু কে ছিলেন এই অগ্নীশ্বর? বনফুলের জীবনে তাঁর এতখানি প্রভাব কীভাবে পড়ল? বনফুলের জন্মদিনে তাঁরই উপন্যাসের চরিত্রের সন্ধানে উৎপল চক্রবর্তী।
কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ১৩

শহরতলি পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। সেখানেই বসবাস এ পাড়ার বয়স্ক মানুষদের। তারই মধ্যে বেমক্কা আসে জুড়ান রায়। তাকে মানায় না এ পাড়ায়। তবু সে সবজান্তা, সে ঠোঁটকাটা। অমর মিত্রের ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ পর্ব ১৩।
কাকলি গানের বাড়ি: পর্ব ১২

শহরতলি পাড়ার সব পুরনো বাড়িই ভেঙে গিয়ে বহুতল উঠছে। সেখানেই বসবাস এ পাড়ার বয়স্ক মানুষদের। তারই মধ্যে গণ্যমান্য নীলমাধব পালোধী। চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও কর্তৃত্ব নিয়ে নেই। প্রাতর্ভ্রমণ দলের একচ্ছত্র নেতা নীলমাধব পালোধীর নানাবিধ গুণপনায় অবাক সকলেই। অমর মিত্রের ধারাবাহিক উপন্যাস ‘কাকলি গানের বাড়ি’র আজ পর্ব ১২।
কবিতা: বিমনা

বেদনা বিশীর্ণ হলে বিমনা হয় মন।… তরল ভালবাসা আর একাকী যন্ত্রণা মিলিয়ে তৈরি হয় পংক্তিমালা। তাদের জড়ো করে প্রেমার্তি বুনলেন অরিঞ্জয় বিশ্বাস।
কবিতা: এস হাতে হাত ধরি

জড়াবে কতটা কাকে, / সে ইঙ্গিত থাকে না বাতাসে।… ভালবাসা আর সংহতির আখ্যান কবি উৎপল চক্রবর্তীর কলমে।
কবিতা: জন্ম

জন্ম হচ্ছে; মায়ের শ্রীমুখ তীক্ষ্ণ ব্যথায় কাতরে উঠল। / একটা নাড়ি ছিন্ন হতেই স্বতন্ত্র হই রক্তপুতুল।… মনুষ্যজন্মের ব্যথাতুর আত্মতৃপ্তির সঙ্গে কবি মিলিয়েছেন মাতৃদেহ অবলম্বন করে বেড়ে ওঠার তৃপ্তিকে। তমোঘ্ন মুখোপাধ্যায়ের কবিতা।