রকমারি কোপ্তাকারি

এ প্রজন্ম রেস্তোরাঁর খাবারে অভ্যস্ত। বাড়ির হেঁশেলেও আজকাল স্বচ্ছন্দে তৈরি হচ্ছে বিরিয়ানি, চিলি চিকেন। ফলে মুখরোচক খাবারে অভ্যস্ত বাচ্চাদের মুখে সুক্তো, পটলের ডালনা, কুমড়ো ছক্কা রোচে না। এর ফলে পুষ্টির ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। কিন্তু স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ব্যালান্স ডায়েট ভীষণ প্রয়োজন। আমিষ প্রোটিনের পাশাপাশি সবজির মধ্যে থাকা ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেলস খুবই দরকার।
বাচ্চা বুড়ো সবার জন্যই নতুন স্বাদের মুখরোচক আর পুষ্টিকর নিরামিষ কোপ্তাকারি রেসিপি নিয়ে লিখলেন জয়শ্রী শীল…
চর্ব্যচূষ্যলেহ্যপেয়: পর্ব ৫- রান্নার রূপ

দেখা কি কেবল সেখানেই ফুরিয়ে গেল? গেল না। বউটি অবোধ সুন্দর ছেলেটিকে মোহনভোগ তৈরি করে খেতে দিল। অপু ঘি দেওয়া মোহনভোগ খেয়ে অবাক হয়ে গেল। … লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
চর্ব্যচূষ্যলেহ্যপেয়: পর্ব ২- বাঙালি পুরুষ যখন রাঁধুনি

রাঁধুনি-বামুনি, বারযোগে পাচক ঠাকুর থেকে হাল আমলের শেফ, কেউই কিন্তু সচরাচর আর মা-মাসি নন; তখন সেখানে পুরুষদেরই প্রাধান্য। এই ট্রাডিশন মহাভারতের যুগ থেকে সমানে চলেছে। খাদ্যাখাদ্য নিয়ে বিশ্বজিৎ রায়ের কলাম। আজ দ্বিতীয় পর্ব।
পয়লার পঞ্চব্যঞ্জন

নতুন বছর, প্রথম দিন, বাবার হাত ধরে বাড়ির থেকে দশ পা দূরে পিছনের বাজারে শচীনকাকুর দোকানে হালখাতার নেমন্তন্ন। আর দুপুরে ষোড়শপচারে খাওয়া। নববর্ষের প্লেট সাজালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
কচুরি থেকে ফাউলকারি! ভোজনরসিক স্বামীজি

খেতে ভালোবাসতেন স্বামী বিবেকানন্দ। সে কচুরিই হোক বা ফাউলকারি। ভালোবাসতেন খাওয়াতেও।
মফসসলের বিয়েবাড়ির খাওয়াদাওয়া

বিয়েতে শাড়ি-গয়নার জৌলুস তেমন না থাকলেও খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে আন্তরিকতার কোনও অভাব হত না। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেও থাকত ভরপুর বাঙালিয়ানা। লিখছেন মণিমেখলা মাইতি।
আহারেণু: পর্ব ৬- পাতুরিপ্রীতির স্বাদকাহন

পাতুরি বললেই বাঙালির জিভ জলে ভরে আসে। নাকে ঝাঁঝালো সুবাস আসে সর্ষেবাটা কাঁচালঙ্কা আর সর্ষের তেলের। কিন্তু পাতুরির মাছেরও যেমন রকমফের হয়, তেমনি রাজ্যভেদে নামও যায় পালটে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
গুপী-বাঘার খাওয়াদাওয়া

বিশ্ববরেণ্য পরিচালকের বিশ্বখ্যাত সিনেমা গুপী গাইন বাঘা বাইন। সে ছবিতে বহু খাওয়াদাওয়ার দৃশ্য রয়েছে। ছবি দেখার সময় আলাদা করে খেয়াল না হলেও প্রতিটি দৃশ্য থেকেই ফুটে ওঠে চরিত্রদের মেজাজ, ছবির ভাষা। লিখলেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।