নিবন্ধ: দৃশ্য যখন নিজেই সঙ্গীত

তরুণ মজুমদারের ছবিতে গানের নির্মাণ ও নির্বাচন এবং তা নিয়ে দৃশ্যরচনা, হয়ে উঠেছে আদর্শ ও মনোগ্রাহী। যার মধ্যে আছে রবীন্দ্রনাথের গানের উজ্জ্বল উপস্থিতি। … লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
অনুপম সুরে

মন দিয়ে সবটা শুনে যে কম্পোজিশন করলেন সুরকার, সেরকম সুরগঠন এর আগে বাংলা গানে সেভাবে হয়নিই বলা চলে। সার্থকভাবে প্রয়োগ করলেন ‘ডিমিনিশিং কর্ড সিস্টেম।’ অদ্ভুত সুরচলন! বিস্মৃত সুরকারকে নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বিচিত্ররূপিনী সন্ধ্যা

সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় দীর্ঘ কয়েকদশক ধরে বাংলা গানকে শাসন করলেন সম্রাজ্ঞীর মতো। কত ধরনের গানই যে তাঁর ডালিতে ছিল। প্রধান অবশ্যই আধুনিক আর সিনেমার গান। লিখছেন স্বপন সোম।
‘আমাকে চেষ্টা করে কাঁদতে হবে না’

গীতা দত্ত। হিন্দি ও বাংলা গানের জগতে এক চিরস্মরণীয় নাম। কণ্ঠমাধুর্যে যিনি অনায়াসে জায়গা করে নিয়েছিলেন কোকিলকণ্ঠী লতা মঙ্গেশকরের ঠিক পাশে। অথচ জীবন তাঁকে কেবলই ঠেলে দিল উজানস্রোতে। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বাজুবন্দ খুলে খুলে যায়… ওগো মোর গীতিময়!

সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। বাংলা আধুনিক ও ছায়াছবির গানের জগতে এক বিস্ময়, এক জীবন্ত কিংবদন্তী। কিন্তু তিনি যে পাশাপাশি এক অসামান্য শাস্ত্রীয় সঙ্গীতসাধিকা ও শিল্পী, উস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খাঁ সাহেবের ছাত্রী, সে কথা কি আমরা মনে রেখেছি? লিখছেন সংগ্রামী লাহিড়ী।
নায়িকার আগে ছিলেন মানবতাবাদী

একই অঙ্গে এত রূপ বোধহয় একেই বলে। একাধারে গায়িকা, নৃত্যশিল্পী এবং নায়িকা। আর সবার উপরে এক প্রকৃত মানবতাবাদী মরমী মানুষ। রুমা গুহঠাকুরতার তুলনা তিনি নিজেই। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
সেই প্রভাতে নেই আমি (প্রবন্ধ)

ছায়াছবির জগতে পঙ্কজকুমার মল্লিকের প্রবেশ ত্রিশের দশকের গোড়ায় হলেও, প্রতিষ্ঠা পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছিল অনেকগুলি দিন। বেশ কিছু ছবিতে রাইচাঁদ বড়ালের সঙ্গে যুগ্মভাবে সঙ্গীত পরিচালনা করার পর, ১৯৩৭ সালে, ‘মুক্তি’ ছবির মধ্য দিয়েই একক সঙ্গীত পরিচালকরূপে প্রতিষ্ঠিত হন পঙ্কজকুমার, লাভ করেন অশেষ জনপ্রিয়তা।