‘সীতা’র কপিরাইট কেড়েও রোখা যায়নি তাঁর উত্থান, শতবর্ষে বাংলা নাটকের ‘শিশির যুগ’

থিয়েটার কোম্পানিতে যোগ দিয়ে, প্রথমেই শিশিরকুমার মঞ্চস্থ করলেন, ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদের ‘আলমগীর’। নাটক সম্পাদনা থেকে শুরু করে, সামগ্রিক উপস্থাপনার প্রতিটি ক্ষেত্রে এমন নতুনত্বের ছোঁয়া এর আগে দর্শক সেভাবে দেখেননি নাট্যমঞ্চে। ফলে, শুরুতেই বিপুল জন-সমাদর। সময়টা ১৯২১ সাল। এর পরের বছর, ১৯২২ সালে একই নাট্যকারের ‘রঘুবীর’-এ নাম ভূমিকায় ও দ্বিজেন্দ্রলালের ‘চন্দ্রগুপ্ত’ নাটকে ‘চাণক্য’ চরিত্রে রূপদান করে চারিদিকে হৈচৈ ফেলে দিলেন। বাংলা নাট্যমহলের কর্তাব্যক্তিরা মনে মনে বেশ সমীহ করতে শুরু করলেন নবীন প্রতিভাটিকে। এই সমীহের ধরন কোন পর্যায়ের ছিল, তা বোঝা গিয়েছিল বছরখানেক পরেই।
লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়…
মফস্সলের থিয়েটার আর এক আশ্চর্য প্রাপ্তি

বাংলা থিয়েটারের দুনিয়া ঘিরে শুধু অভিনয়শিল্পী নয়, একাধিক বিরাট মাপের গুণী নাট্যকার, সংগীতকার, যন্ত্রসংগীতশিল্পী, কণ্ঠশিল্পীর সমাবেশ ঘটেছে শুরু থেকেই। এর পাশাপাশি গ্রুপ থিয়েটারে দেখা গেল অন্য স্রোত। সেখানে বাণিজ্যিক ভাবনার বাইরে এসে কিছু নাট্যপাগলের ঝাঁক নবীন স্বপ্ন নিয়ে গড়ে তুলতে লাগল একেকটি দল। যাঁরা প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির কথা না ভেবে শুধুমাত্র থিয়েটার করার নেশায় আচ্ছন্ন ও প্রধানত প্রগতিবাদী চেতনাসম্পন্ন।
মহাকাব্য, না কার্নিভাল! ছ’ঘণ্টার অবাক যাপন ‘ঊরুভঙ্গম’

মহাকবি ভাসের লেখা বিখ্যাত একাঙ্ক নাটক ‘ঊরুভঙ্গম’… নিরপেক্ষ সঞ্জয় বা বিজয়ী পাণ্ডব নয়, কুরুপতি দুর্যোধনের চোখ দিয়ে বর্ণিত হয়েছে এই নাটকের কাহিনি। সেই ধূসর যুদ্ধের পটভূমিকে পাখির চোখ করেই ছ’ঘণ্টার বিরাট এক ক্যানভাসে মহাভারতের নতুন ভাষ্য বুনেছেন মণীশ মিত্র।
দেখলেন শাশ্বতী সান্যাল
পৃথিবী (নাটক): পর্ব ৪

পাঁচদিন বাদে পৃথিবী যখন ধ্বংসই হয়ে যাবে, তখন কাজটা যত শীঘ্র করে ফেলা যায় ততই মঙ্গল। অন্তত কয়েকটা বিবাহিত দিন তো একসঙ্গে কাঁটাতে পারবে।
রোল-অ্যাকশন-কাট্: চতুর্থ দৃশ্য (১)

এই সেই সর্বোচ্চ শহর যেখানে তাজমহল হোটেলে এক বোতল ফ্রেঞ্চ ওয়াইনের দাম যত, তাই-ই এখানকার অধিকাংশ গড় মানুষের মাসিক রোজগার।