গল্প: সিরাজের বেগমের আংটি

খবরটা পড়া থেকেই কৌশিকের মনটা বড্ড খারাপ হয়ে রয়েছে। কাগজে মৃতের চেহারার আর পোশাকের যা বর্ণনা দিয়েছে তাতে মৃত ভদ্রলোকের একজন শিক্ষিত মধ্যবিত্ত পরিবারের লোক বলেই মনে হচ্ছে। কী এমন হতে পারে যে একজন আপাত ভদ্র মানুষকে এই ভাবে খুন হ’তে হয়!
অজানার কৌতূহল, অচেনার তাড়াহুড়ো

অজানা আর অচেনা দুই বন্ধু। নৌকো করে তারা পাড়ি দিয়েছে এক আশ্চর্য সব-পেয়েছির দেশে। সে দেশার নাম সন্দেশ।
ফড়িং

গুহার খবর আর কেউ জানে না। নিজে নিজেই পাটকাঠির গোছাগুলোকে কখনও গুহা, কখনও দুর্গ এইসব নানা কিছু ভেবে নেয়। তারপর একটা পাটকাঠিকে তরোয়াল বানিয়ে খেলা করে। কিন্তু আবার কে যেন কথা বলে ওঠে, “বললে না তো, কাকে ডাকল?”
পিকুর গোয়েন্দাগিরি

ব্যাপারটা এবার পরিস্কার হতে লাগল পিকুর কাছে। একহাতে ঘড়ির ঘণ্টার কাঁটাটাকে ধরে অন্য হাত দিয়ে আস্তে আস্তে ঘড়ির ডায়ালের ওপর হাত বোলাতে বোলাতে বারোর থেকে নীচের দিকে নামতে থাকল, পাঁচে এসেই থেমে যেই নম্বরটাকে টিপে ধরল অমনি বাঁ হাতে ধরা ঘণ্টার কাঁটাটা কেমন আলগা হয়ে গেল।
জঙ্গলের প্রতিশোধ (গল্প)

অবশেষে সেই সময় এল। খবর পাওয়া গেছে, সন্ধ্যের সময় ড্রাগনকে দেখা গেছে। আশা করা যায়, আজ রাতে আবার আসবে। কুড়ি কুড়ি দুই দলে ভাগ হয়ে গেছে হাতিরা। একদিকে কুম্ভীরক অন্যদিকে স্বয়ং জীমূত। তারপর?
সুয্যিমামার ছড়া

ইয়াব্বড় সুয্যিমামা ডানকুনিতে হাসে!
আকাশখানা ঝলমলাচ্ছে আশে এবং পাশে!