বইপাগলের কথা – সুধীর চক্রবর্তী

গ্রন্থাগারের সদস্য তো নই। ভরসা হলেন সেই ঘরোয়া নির্জন পাঠাগারের সদাহাস্য গ্রন্থাগারিক জেহাদন নবী মোল্লা। পঞ্চাশ পেরনো মানুষটির চোখে চশমা পরনে ধুতি আর গেঞ্জি, পায়ে চটি। বলবেন, ‘এসো ভায়া। কবিতাপাগল।’ … সুধীর চক্রবর্তীর লাইব্রেরি-যাপন।
লাইব্রেরি নিয়ে ব্যক্তিগত…

লাইব্রেরি আদৌ তৈরি হল কেন মানুষের সভ্যতায়? মূলত লিখিত তথ্য সঞ্চয়ের জন্য, যা পরে কাজে লাগবে। ছ-হাজার বছর আগে ব্যাবিলনে সুমেরীয় সভ্যতায় মাটির ছোট বালিশের মতো খণ্ডে একাধিক তিরের ফলার মতো কিউনেইফর্ম চিহ্ন দিয়ে পোষা প্রাণীদের কেনাবেচার হিসেব রক্ষা করা হত। … লিখছেন পবিত্র সরকার।
বইয়ের কথা: পার্বণের অন্তর্দেশ

প্রবন্ধগুলি পড়লেই বোঝা যাবে, এই গদ্য কোনও দৈনিক অথবা সাময়িকপত্রের জন্য লেখা। সেইজন্যই আকারে নাতিবৃহৎ। তবু যে কোনও মহৎ সন্দর্ভের মতো এই ক্ষীণতনু রচনাগুলি মনস্ক পাঠককে নতুন চিন্তায় প্রণোদিত করে। আলোচনা করছেন অশোককুমার মুখোপাধ্যায়।
বইয়ের কথা: কালো নগ্নিকার আখ্যান

শ্যামাঙ্গী ঈশ্বরকে খুঁজতে চায়। এই সন্ধান কি এক প্রান্তিকের আত্মানুসন্ধানও নয়? বর্ণের নিরিখে যে কৃষ্ণাঙ্গ, লিঙ্গের নিরিখে যে নারী, বয়সের নিরিখে যে অনভিজ্ঞ, তথাকথিত আলোকপ্রাপ্তির নিরিখে যে অ-শিক্ষিত, তাঁর এই যাত্রাপথের সঙ্গী হলেন বিহু রায়।
এই সংখ্যার আলাপচারিতা: সবিতেন্দ্রনাথ রায়ের মুখোমুখি বিভাস রায়চৌধুরী

ওই বাড়িতে আমি প্রথম বিভূতিভূষণকে দেখি। নামী সাহিত্যিকদের নিত্য যাওয়া-আসা ছিল ওই বাড়িতে। কাকিমার কাছে পড়তে গিয়ে আমি যেন এক স্বপ্নের জগতের স্পর্শ পেতাম।