বইয়ের কথা: মানভূম জার্নাল

মানভূম জার্নালের কবিতাগুলি পড়তে পড়তে আস্ত এক আদিবাসী গাঁও চোখের সামনে এসে পড়ে। শাল, মহুয়ার গন্ধ আর ধামসা, মাদলের সুরে আচ্ছন্ন হওয়া ছাড়া পাঠকের কোনও উপায় নেই। বাতাসে বসন্তের গন্ধ লেগে আছে এখানে। শীত যাই যাই করছে, সে বোধহয় বুঝে উঠতে পারছে না, বসন্তকে এবার জায়গা করে দিতে হবে।
…পৌষালী চক্রবর্তীর কাব্যগ্রন্থ ‘মানভূম জার্নাল’ নিয়ে লিখলেন তুষ্টি ভট্টাচার্য
বইয়ের কথা: সাম্প্রতিকতম ইতিহাসের পদচিহ্ন

আর অতিমারী ও তার প্রকোপের বিরুদ্ধে গোটা সমাজের লড়াই, সিস্টেমের লড়াই, লকডাউনের ভ্রান্তিময় পরিস্থিতি, তার তলায় এই প্রচণ্ড তাড়িত পশুর মতো অবস্থায় মানুষের সম্পর্কগুলো কী রূপ ধারণ করে? ভয়াবহ পরিণতি হয় প্রতিটি সুকুমার প্রবৃত্তিরও। মানুষ ক্রমশ প্রাইভেসি হারায়, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিশ্বাস চলে যায়। আদিত্য-ধৃতির সম্পর্কের ভেঙে যাওয়া স্পষ্ট হয়ে ওঠে। আবার তিয়াস আর গগনের আপাতসুন্দর সম্পর্কেও বিবাহ-বহির্ভূত চোরকাঁটা টের পাওয়া যায়।
… সৌরভ হাওলাদারের বই নিয়ে লিখলেন যশোধরা রায়চৌধুরী
বইয়ের কথা: সময়ের কথকতা

ঋত্বিক ঘটকের সঙ্গে কাজ করার যে অভিজ্ঞতা আমরা পাই তা তো জড়োয়া গয়না থেকে ছিটকে পড়া হিরের টুকরো। ‘মেঘে ঢাকা তারা’-র নির্মাণ, ঋত্বিক-সত্যজিৎ সম্পর্ক এত স্বচ্ছভাবে তিনি উন্মোচন করেন যে আমরা সশ্রদ্ধ বিস্ময়ে নত হয়ে পড়ি।
রমেশ সেনের ‘সহযাত্রীর কথা’ বইটি নিয়ে আলোচনা করলেন সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়।
বইয়ের কথা: রসিকের বিন্দুদর্শন

রসিক পাঠকের দিব্যচক্ষুর উন্মীলন ঘটে পড়ার সময়ে। এই দিব্যচক্ষু আসলে কিছুই না, গভীর অন্তর্দৃষ্টি, যা লেখার ভিতরে লেখার আত্মাকে খুঁড়ে বের করে। চিন্ময় গুহর বইয়ের আলোচনা করছেন হিন্দোল ভট্টাচার্য।
বইয়ের কথা: নোবেল বক্তৃতার সংকলন

নিজের কৃতকর্মের প্রায়শ্চিত্ত করতেই বোধকরি, মোট পাঁচটি বিভাগে এই পুরস্কার প্রদানের ব্যবস্থা করেছিলেন। অগ্নি রায়ের নোবেল বক্তৃতা বইয়ের সমালোচনা করলেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।
বইয়ের কথা: মারণরোগের জীবনী

সেখানে সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়ের এই বই বিজ্ঞানের বইয়ের মলাটে স্রেফ সাহিত্য হয়ে ধরা দিয়েছে। বিজ্ঞানের বই এরকমভাবে লেখা টানটান উত্তেজনা নিয়ে, তা এই বই না পড়লে বিশ্বাস করা কঠিন। … লিখছেন ডাঃ শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়।
বইয়ের কথা: মারণরোগের জীবনী

সেখানে সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়ের এই বই বিজ্ঞানের বইয়ের মলাটে স্রেফ সাহিত্য হয়ে ধরা দিয়েছে। বিজ্ঞানের বই এরকমভাবে লেখা টানটান উত্তেজনা নিয়ে, তা এই বই না পড়লে বিশ্বাস করা কঠিন। … লিখছেন ডাঃ শুভায়ু বন্দ্যোপাধ্যায়।
বইয়ের কথা: পার্বণের অন্তর্দেশ

প্রবন্ধগুলি পড়লেই বোঝা যাবে, এই গদ্য কোনও দৈনিক অথবা সাময়িকপত্রের জন্য লেখা। সেইজন্যই আকারে নাতিবৃহৎ। তবু যে কোনও মহৎ সন্দর্ভের মতো এই ক্ষীণতনু রচনাগুলি মনস্ক পাঠককে নতুন চিন্তায় প্রণোদিত করে। আলোচনা করছেন অশোককুমার মুখোপাধ্যায়।