আমার বাবা রুদ্রপ্রসাদ

যখন আমার প্রথম বিয়েটা থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিলাম তখনও বাবা একবারের জন্যও বলেনি এটা কোরও না। বলেছিল এটা তোমার জীবন, তোমার সিদ্ধান্ত। কিন্তু যাই সিদ্ধান্ত নেবে তার দায়ভারও তোমাকেই বইতে হবে।
আমার বাবা নিরুপম চৌধুরী

বাবা আসলে একজন শিল্পী। সংসারের দায়িত্বভারে চাপা পড়ে যাওয়া একজন শিল্পী যিনি আজীবন নিজের শিল্পীসত্ত্বাকে লালন করে গেছেন।
গান গেয়ে গোটা বইমেলা ঘুরলাম বাবার সঙ্গে…

গৌতম চট্টোপাধ্যায় বললেই যে সুর, যে জীবনচর্যা, যে লিরিক ঝাপটে এসে আমাদের একাকার করে দেয় আজও, তাঁর মৃত্যুর একুশ বছর পরেও… সেই মানুষটিকে কেমন দেখেছেন তাঁর পুত্র?
আমার বাবা মতি নন্দী

বন্ধুদের বাবারা সব অফিস যেত সকালবেলায় আর আমার বাবার যেহেতু খবরের কাগজের অফিস, বাবা বেরত বিকেলবেলায়। সেই কারণে আমরা বাড়িতে থাকলে বাবার সঙ্গে অনেকটা সময় কাটাতে পারতাম। অনেক গল্পগুজব হত।
মার্কিনী রান্নাঘরে বাঙালি মশলা

নুন চিনির ব্যবহারের মাপের জায়গায় লেখা আছে -’পরিমাণ মত’। মশলার মাপের জায়গায় লেখা আছে ‘সেইমত পরিমাণ’। জলের পরিমাণ বোঝাতে লেখা আছে ‘আন্দাজমত’!
ঝাঁঝেই মরে যাবেন!

খেয়াল করে দেখবেন, অতি বড় মর্মান্তিক মৃত্যুতেও আত্মীয়বন্ধু কেমন হামলে পড়ে জানতে চায়, ঠিক কী হয়েছিল? মানে, ঠিক কীভাবে মারা গেলেন? শেষ সময় কারা পাশে ছিল? ছেলে আসতে পেরেছিল? মেয়ে–জামাই?
স্মৃতির শরবত

আগে ডাব শরবত খেয়ে তারপর কোকো মালাই খাবি। আগে কোকো মালাই খেলে, জিভের দানাগুলো আর ডাব শরবতের সূক্ষ্ম ব্যাপারটা ধরতে পারবে না! বুঝেতে পেরেছিস ?
বাঙালির সাল-তামামি

বছর ষোলশো আগে যখন সূর্যসিদ্ধান্ত লেখা হচ্ছে তখন আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে কতটুকুই বা জানতাম আমরা? মাধ্যাকর্ষণ থেকে শুরু করে আহ্নিক গতি বা বার্ষিক গতি নিয়েও বিজ্ঞানভিত্তিক স্বচ্ছ ধারণা ছিল না। আর্যভট্ট যখন আহ্নিক গতি নিয়ে গবেষণা শুরু করেছেন সম্ভবত তার একশ বছর আগেই সূর্যসিদ্ধান্ত লেখা হয়ে গেছে।