দেখা হবে নিশীথ সংকেতে

অবাক লাগে কতরকম শিল্প মাধ্যমে তাঁর অনায়াস পদচারণা! আজ অণুবীক্ষণেও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো শিল্পী, মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না।
উত্সারিত আলো

বিশ শতকের শুরুতে কিন্তু কণিকাতত্ত্ব আবার ফিরে এল মহাসমারোহে। ধাতব তলের ওপর আলো ফেললে দেখা যাচ্ছিল, ইলেকট্রন নির্গত হয়, তারই পোশাকি নাম ফোটো-ইলেক্ট্রিক এফেক্ট। এই ঘটনা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আইনস্টাইন বললেন, আলো আসলে কতগুলো “এনার্জি প্যাকেট”-এর সমাহার।
তারা, ঢেউ আর ছোট্ট রোহিনা

খোলস থেকে বেরল ছোট্ট প্রজাপতি রোহিনা। সূর্য তার দিকে তাকিয়ে একগাল হাসল। কিন্তু রোহিনার আনন্দ রইল কতক্ষণ? রোহিনা কি শেষমেশ আনন্দের খোঁজ পেল? ছোট্ট উৎসার গল্প বাংলালাইভের পাতায়।
শ্রীসদন হস্টেল – এক রহস্যময় ছাত্রীনিবাস

কে জানে কেন আমার মনে হয়েছিল, শান্তিনিকেতনে গেলে পাব অবাধ স্বাধীনতা। মায়ের শাসনমুক্ত একটা খোলা দুনিয়া। ফলে পাশ করার অন্য কোথাও অ্যাপ্লাই না করেই চোখ-কান বুজে ‘উত্তর শিক্ষা সদন’-এ ভর্তি হয়ে গেলাম। ভর্তি হয়ে গেল আমার সেই বান্ধবীটিও। দুজনেই খুব খুশী সেকারণে।
‘আড়াই’ টপকালেই দিলীপদার পরোটা-আলুরদম

হুট্ করে ক্যাম্পাস থেকে বেরতে হলে এই আড়াই ছিল ভরসা| বেশ খানিকটা হ্যাঁচর-প্যাঁচোড় করে পাঁচিলের মাথায় উঠে ধুপ করে অন্যদিকে লাফিয়ে পড়তে হত| ল্যান্ড করার পর এক মুক্ত পৃথিবী — বাঁ দিকে রাজপুর| ডান দিকে কলকাতা| নরেন্দ্রপুর তখনও শহর কলকাতার বাইরে|
কলকাতা ‘৭০ আর হস্টেলের গল্প

অলিভ, ওয়ান আর পি জি মিলিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে শখানেক ছেলেপুলের থাকাখাওয়া, শেল্টারের ব্যবস্থা হত এই তিন ছাত্রাবাসে। এছাড়াও যেকোনও ছোটবড় গোপন গ্রুপ মিটিং-এর অন্যতম নিরাপদ ঠিকানা ছিল অলিভ, পিজি আর ওয়ান হস্টেল।
দীপনারায়ণ মিঠোলিয়া – বেতারের এক অবিস্মরণীয় বিস্মরণ

কলকাতা বেতার মানেই বাঙালির প্রাণের জিনিস। মহালয়া তার আজীবনের মননসঙ্গী। কিন্তু সেই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক প্রতিষ্ঠানস্বরূপ হয়ে বিরাজ করেছেন জনৈক অবাঙালি ভদ্রলোক, দীপনারায়ণ মিঠোলিয়া। রবীন্দ্রসঙ্গীতের ভাষান্তর থেকে শুরু করে বাংলা ছায়াছবির গান, হিন্দি-উর্দু অনুষ্ঠানের প্রযোজনা, সে ভাষায় বেতার নাটকের অনুবাদ ও প্রযোজনা– কী করেননি তিনি! আমরা তাঁকে সম্পূর্ণ বিস্মৃত হয়েছি।
ব্যঙ্গচিত্র কি সত্যিই রাজনৈতিক মুক্তির হাতিয়ার?

কার্টুন মানে কি শুধুই হাস্যরসের খোরাক যোগানোর ছবি? কেবলই নির্মল আনন্দ? নাকি সামাজিক রাজনৈতিক অর্থনৈতিক বিপ্লব সূচিত করার অন্যতম হাতিয়ার? লিখছেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।