মেগাওয়াট ও ঘড়ির কাঁটা

মেগা-পর্বের পরবর্তী তিরটি চালানো হল মেগাওয়াটের দিকে! ক্ষমতামাপক একক মেগাওয়াট আর তার জোরেই দুনিয়া চলছে বিদ্যুৎবেগে! লিখলেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
মেগাস্থিনিসের ভারত

মেগাস্থিনিস ছিলেন গ্রিক ঐতিহাসিক ও চিন্তক যিনি ভারত বিষয়ে একটি বই লিখেছিলেন। ইতিহাসে সে বই ‘ইন্ডিকা’ নামে খ্যাত। বাংলালাইভের ‘মেগা’ পর্বের প্রথম বিষয় তাঁকে নিয়েই। লিখছেন কৌশিক মজুমদার।
মেগা-লো…!

মেগা-লো… ম্যানিয়াক!!! বললেই আমাদের সকলের মনশ্চক্ষে ভেসে ওঠে নানা রং নানা মুখ। এ আমির আবরণ ভেদ করে বাকিদের দিকে তাকানো, সে কি যে সে কাজ বাওয়া? লিখছেন অনুব্রত।
মহাকাশে বেড়াতে যাবার পথে প্রথম পদক্ষেপ

মহাকাশে বেড়াতে যাওয়ার কথা শুনলে আগে স্রেফ রসিকতা বলেই উড়িয়ে দেওয়া চলত। কিন্তু রিচার্ড ব্র্যানসন আর রতন টাটা প্রমাণ করে ছাড়লেন যে এ আর নিছক রসিকতা নেই। অচিরেই বাস্তব হতে চলেছে।
কাবেরী নদীতে শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত

চলচ্চিত্রজগতে তাঁর আগমন স্বল্পকালের জন্য। উপস্থিতি খুবই ক্ষণস্থায়ী। তবু আজও তিনি দর্শকমনে সজীব, সতেজ, জীবন্ত! তিনি, দু’চোখে কাবেরী নদীর জলরাশি নিয়ে আসা কাবেরী বসু। তাঁকে নিয়ে লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।
নবনীতা দেবসেন: একাকী প্রেমতৃষ্ণার যাত্রাপথ

নবনীতা দেবসেনের গদ্যরীতির সঙ্গে তাঁর কাব্যভাবনার কোথাও কোনও মিল নেই। গদ্যে তিনি চিরউচ্ছ্বল, চিরকিশোরী, চিরহাস্যময় এক ছটফটে কন্যা যে অবারিত বিস্ময়ে গ্রহণ করছে পৃথিবীর সমস্তটা। অথচ কবিতায় তিনি একাকী, নিঃসঙ্গ, রিক্ত, বিরহকাতর, স্তব্ধ। নবনীতার সেই গোপন অলক্ষ্য কাব্যপৃথিবীতে ভ্রমণ করলেন প্রীতম বিশ্বাস।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়– মাধুর্যের বারান্দায়

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতার আবেদন চিরকালীন। গদ্যকার হিসেবে সুনীলের পৃথিবীব্যপী জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও তাঁর কবিসত্তা আজও অমলিন। চিরতারুণ্যের প্রতীক সেই কবিকে নিয়ে লিখছেন নন্দিনী সেনগুপ্ত।
অলোকরঞ্জনের ঈশ্বর: দ্বন্দ্বে, বিশ্বাসে, কবিতায়

কবিতামাত্রই, সৃষ্টিমাত্রই যে দৈবপ্রেরিত মুহূর্ত অনুসারী, এ সত্যে অলোকরঞ্জন আজীবন কতখানি স্থিতধী থেকেছেন, তা প্রশ্ন করে উত্তর পাওয়ার অবকাশ আজ আর নেই। লিখছেন অবন্তিকা পাল।