রাজকীয় আপ্যায়ন

আম বিনে কি গরম হয়? আম-ফান বিধ্বস্ত বাঙালি এবার এমনিতেই আমের জন্য হা-পিত্যেস করছে। তার মধ্যেই বাংলাদেশ থেকে এল আম দিয়ে মিষ্টিমুখের নানা উপায়।
আকাশ-কোণে সর্বনেশে

আসলে কালবৈশাখীর মধ্যে যেটা আছে, তা হল আচম্বিত। চেয়ে হেদিয়ে গেলেও পাওয়া যাবে না, আর যখন ন্যূনতম আশা থাকবে না, তখন হরে মুরারে বেশে রই রই আছড়ে পড়বে।
দিনের পরে দিন: আমার দ্যাশের বাড়ি

আমার কোনও দেশের বাড়ি নেই। আমার অস্তিত্ব জুড়ে যে ‘দ্যাশের বাড়ি’র ছবি, সেটা বলতে গেলে সম্পূর্ণভাবে আমার কল্পনাপ্রসূত। সেই ছোটবেলা থেকে শোনা আমার বাবা, মা, দাদু ঠাকুমার স্মৃতিচারণে, আমার কল্পনায় গড়া আমার ‘দ্যাশের বাড়ি’। আমার সেই ‘দ্যাশের বাড়ি’ আক্ষরিক অর্থে একদিন ছিল, এখন নেই। সেই যে ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশের ভূগোল নিয়ে আমাদের রাজনৈতিক নেতারা খেলা […]
নারীর অধিকার রক্ষায় অদ্বিতীয়া রোকেয়া

তখনও কুঁচি দিয়ে শাড়ি পরবার ঢালাও চল হয়নি এ দেশে। ঠাকুরবাড়ির হাত ধরে সবে সবে শুরু। বিদ্যাসাগর বিধবা-বিবাহ আইন আর মেয়েদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করেছেন বটে, কিন্তু বাংলাদেশে তার পরিপূর্ণ সুফল ভোগ করার মতো অনুকূল সামাজিক অবস্থা তৈরি হয়নি। কুলীন ব্রাহ্মণের ঘরে তখনও অবাধে চলছে গৌরিদান। অকালবৈধব্যের যন্ত্রণা সইতে না-পেরে উপোসী নিপীড়িত মেয়েদের দল নাম লেখাতে […]
নারীর অধিকার রক্ষায় অদ্বিতীয়া রোকেয়া

তখনও কুঁচি দিয়ে শাড়ি পরবার ঢালাও চল হয়নি এ দেশে। ঠাকুরবাড়ির হাত ধরে সবে সবে শুরু। বিদ্যাসাগর বিধবা-বিবাহ আইন আর মেয়েদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করেছেন বটে, কিন্তু বাংলাদেশে তার পরিপূর্ণ সুফল ভোগ করার মতো অনুকূল সামাজিক অবস্থা তৈরি হয়নি। কুলীন ব্রাহ্মণের ঘরে তখনও অবাধে চলছে গৌরিদান। অকালবৈধব্যের যন্ত্রণা সইতে না-পেরে উপোসী নিপীড়িত মেয়েদের দল নাম লেখাতে […]
হ্যাঁ, সব মরণই সমান

আমাদের দেশের মানুষের মনে এই ‘জিরো টলারেন্স’ এখনও পুরোপুরি তৈরি হয়নি। আমরা মৃত্যুর সংখ্যা কম থাকলেই সন্তুষ্ট থাকি। এই মন পাল্টাতে হবে। বলতে হবে, ‘সব মরণ সমান’।