কথা কম বলার কোলাহল

রাণা রায়চৌধুরীর কবিতা
কবিতার সঙ্গে বসবাস – ঝিলম ত্রিবেদীর কবিতা

নবীনার কবিতায় আচ্ছন্ন প্রবীণ কবি। তাঁর আন্তরিক সফরনামা বাংলালাইভের পাতায়।
হয়তো বৃষ্টি হবে (কবিতা)

এও এক বোশেখের হাঁটুজল
খোলামকুচির দ্রোহকাল,
অলিখিত খাজনা আদায়।
ধীরে ধীরে ফুটে ওঠে
যাবতীয় চুপিসার … অন্ধকারের ফুল।
বন্ধু রহো রহো সাথে (স্মৃতিচারণ)

শর্বরী দত্ত। বাংলার ফ্যাশন জগৎ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সার্কিটে তাঁর অনায়াস উত্থান। জীবনের শেষ লগ্নে এসে নতুন করে নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করা এবং এগিয়ে চলা। এমন একজন কর্মঠ, পরিশ্রমী, চিরসৃজনশীল মানুষ যে আচমকাই সকলের অগোচরে হারিয়ে যাবেন মৃত্যুর অন্ধকারে, এ কথা কি কেউ ভাবতে পেরেছিল? স্মৃতির সরণি বেয়ে হাঁটলেন আলপনা ঘোষ। …
সাধের আসন (কবিতা)

ফুটোফাটা জোড়াতালির যাপন। তাকে সুচের সূক্ষ্ম ফোঁড়ে বেঁধে রাখার আয়াস। নকশি কাঁথার মতো বুনে বুনে চলা রোজকার সুখ দুঃখ দৈনন্দিনতার ওঠাপড়া। সেবন্তী ঘোষের কলমে…
সন্ধিপত্র (কবিতা)

প্রেম আর বিরহ – মানবসম্পর্কের দুই হাতে এই দুই আবেগের মন্দিরায় রিনরিন রিনরিন… বসন্ত এসেও কেন আসে না?
দু’টি কবিতা

একফালি আকাশ চোখে পড়ে শুধু সান্ত্বনার মতো
এখন কুয়োই ঘর, এখন খনন করা কাজ
কোথায় রয়েছে সেই শিলালিপি? আর কত দূর?
দু’টি কবিতা

আটপৌরে জীবন, নিম্নবিত্ত গেরস্তের বৈশিষ্ট্যহীন যাপন ভাষা খুঁজে পেয়েছে নন্দিনীর কবিতায়। তারই বিপ্রতীপে দাঁড়িয়ে হিজাবের আড়ালে দু’চোখের অব্যক্ত যন্ত্রণার ভাষা পড়ে নিতে চান কবি।